করোনার দ্বিতীয় ঢেউ আছড়ে পড়েছে গোটা দেশে। বছর ঘুরতেই ফের গ্রাস করেছে করোনা আতঙ্ক। প্রতিদিন ভয়ঙ্কর দুঃস্বপ্নের মতো তাড়া করে বেড়াচ্ছে মারণ করোনা। দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা রীতিমতো ভয় ধরাচ্ছে। নয়া রেকর্ড তৈরি করেছে করোনা ভাইরাস৷ এই মুহূর্তে রাজ্যের সরকারি ও বেসরকারি ল্যাবরেটরিগুলির উপর আরটি-পিসিআর পরীক্ষার জন্য চাপ মারাত্মক। পরীক্ষা হলেও অনেক সময় রিপোর্ট আসতে সময় লাগে অনেক। অনেকসময় রিপোর্টও ভুল আসে। তৈরি হচ্ছে নানা জটিল পরিস্থিতি। একাধিক হাসপাতাল ‘রেফার’ করেই দায় সারছিল। এসব ক্ষেত্রে বেশিরভাগ রোগীকেই চরম হয়রানির মুখে পড়তে হচ্ছিল।
তাই রেফার রোগ ঠেকাতে এগিয়ে এল স্বাস্থ্য দপ্তর। এবার এ লিখিত নির্দেশিকা জারি করে জানিয়ে দিল, সামান্যতম করোনা উপসর্গ থাকলেও রোগীকে ভরতি নিয়ে নিতে হবে। রেফার করা যাবে না। গুরুতর অসুস্থ হলে তো নয়ই। কোনও রোগী করোনা উপসর্গ নিয়ে হাসপাতালে এলে দ্রুত তাঁকে হাসপাতালের সিভিয়ার অ্যাকিউট রেসপিরেটরি ইলনেস বা সারি ওয়ার্ডে ভরতি করে নিতে হবে। দ্রুত চিকিৎসা শুরু করার নির্দেশ দিয়েছে স্বাস্থ্য দপ্তর।