চ্যবনপ্রাশের বাজারে অ্যামওয়ে

‘চ্যবনপ্রাশ বাই নিউট্রিলাইট’ – এই চ্যবনপ্রাশের মাধ্যমে অ্যামওয়ে দেশের বিশাল চ্যবনপ্রাশ সেগমেন্ট প্রবেশ করল। অ্যামওয়ে ইন্ডিয়ার তরফে পেশ করা ‘চ্যবনপ্রাশ বাই নিউট্রিলাইট’-এ ডিএনএ ফিঙ্গারপ্রিন্টিং অনুমোদিত পুষ্টিকর ৩২টি হার্বের সংমিশ্রণ রয়েছে। এটি প্রস্তুত করা হয়েছে ১৬টি সার্টিফায়েড অর্গানিক উপাদান দ্বারা, কোনও প্রিজার্ভেটিভ ছাড়াই। প্রথাগত ভারতীয় পদ্ধতিতে তৈরি নিউট্রিলাইট চ্যবনপ্রাশের উদ্দেশ্য হল রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করা, শরীরকে সতেজ রাখা, শক্তি ও উদ্যম বৃদ্ধি করা। একইসঙ্গে এই চ্যবনপ্রাশ দৈনন্দিন সংক্রমণের হাত থেকে রক্ষা পেতে সাহায্য করবে।

‘নিউট্রিলাইট ট্রাডিশনাল হার্বস রেঞ্জ’ নিয়ে অ্যামওয়ে ২০১৮ সালে ট্রাডিশনাল হার্ব নিউট্রিশন ক্ষেত্রে পদক্ষেপ করেছিল। মাত্র ছয়টি প্রোডাক্ট সহ যাত্রা শুরু করার পর ২০২০ সালে এই রেঞ্জের ব্যবসা পৌঁছায় ১০০ কোটি টাকায়, যা থেকে এর বৃদ্ধির প্রবল সম্ভাবনা স্পষ্ট হয়ে ওঠে। বাজারের প্রবণতা অনুযায়ী অ্যামওয়ে ট্রাডিশনাল হার্বস রেঞ্জে আরও মনোনিবেশ করে, ফলে নিউট্রিশন ক্যাটাগরিতে আরও উন্নতি হতে থাকে। ‘চ্যবনপ্রাশ বাই নিউট্রিলাইট’ হল ট্রাডিশনাল হার্বস রেঞ্জে এক নতুন সংযোজন। কোম্পানির আশা, এই চ্যবনপ্রাশের মাধ্যমে এই ক্যাটাগরিতে আরও উন্নতির সম্ভাবনা রয়েছে।