কদিন আগে গোটা রাজ্যে তোলপাড় হয়েছে ভুয়ো ভ্যাকসিন কাণ্ড। নাম জড়িয়েছে একের পর এক। উত্তাল হয়েছিল গোটা পশ্চিমবঙ্গ। সেই ঘটনার পরে এখন জল অনেকদূর গড়িয়ে গেছে, আপাতত এই নকল ভ্যাকসিন কাণ্ডের মূল অভিযুক্ত দেবাঞ্জন দেব পুলিশ হেফাজতে। তবে এবার জানা গেল ওই ভুয়ো ভ্যাকসিনে আসলে কি ছিলো। প্রকাশ্যে এল এই তথ্য। ড্রাগ কন্ট্রোল লালবাজারকে রিপোর্ট দিয়ে জানিয়েছে যে, কসবায় টিকার নামে অ্যামিকাসিন ইঞ্জেকশন দেওয়া হয়েছিল। অর্থাৎ করোনাভাইরাস ভ্যাকসিনের নাম করে জাল ভ্যাকসিনই দিয়েছিলেন দেবাঞ্জন দেব।
উল্লেখ্য, দেবাঞ্জন ও তার তিন সঙ্গীকে আগামী ৬ আগস্ট পর্যন্ত পুলিশ হেফাজতে রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে আদালতের তরফে। ধৃতদের জেরা করা হচ্ছে। আগে জানা গিয়েছিল যে, দেবাঞ্জনের সঙ্গে যোগাযোগ হয়েছিল একটি মাইক্রোফিনান্স কোম্পানির। ওই বেসরকারি সংস্থাটির ১৭২ জন কর্মীকেও ভুয়ো টিকা দিয়েছিল সে। বদলে ওই সংস্থাটির কাছ থেকে লক্ষাধিক টাকা নিয়েছিল দেবাঞ্জন। কসবার এই ঘটনা নিয়ে শীর্ষ আদালতেও স্পেশাল পিটিশন দায়ের করা হয়েছে।