সম্প্রতি মহানগরীর বুকে এক উত্তাল পরিস্তিতির সৃষ্টি হয়েছে আরজি করে তরুণী চিকিৎসকের মৃত্যুর ঘটনায়। এই ঘটনায় এবার জানা যাচ্ছে, গত আগস্ট মাসে হওয়া এই ধর্ষণ হত্যাকাণ্ড একেবারেই আকস্মিক কোনও ঘটনা নয়। বরং দীর্ঘ এক পরিকল্পনার ফল!
এই কাণ্ডের পর থেকেই শিরোনামে আরজি করের তৎকালীন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ। হাসপাতালের অন্দরে হওয়া নানান অন্যায় এবং অনিয়মের প্রতিবাদে সরব হয়েছিলেন ওই তরুণী চিকিৎসক। যে কারণে সন্দীপের চোখের ‘বিষ’ হয়ে ওঠেন। আর সেই জন্যই অকালে প্রাণ হারাতে হয় তাঁকে।
আরজি করে রোগীদের ফ্রি-তে যে ওষুধ দেওয়া হতো তা ছিল অত্যন্ত নিম্নমানের। এই বিষয়ে বেশ কিছু সিনিয়র চিকিৎসককে অভিযোগ করেছিলেন ওই তরুণী। তাঁরা প্রত্যেকেই আবার ছিলেন সন্দীপ ঘনিষ্ঠ। একইসঙ্গে আরজি করের পড়াশোনার ধরণ নিয়েও বেশ কিছু অভিযোগ তুলেছিলেন নির্যাতিতা। এসব কারণে ক্রমেই সন্দীপের চক্ষুশূল হয়ে ওঠেন ওই তরুণী চিকিৎসক।