আনুমানিক সকাল 10 সময় দীঘোলটারী আজিনুর ইসলামের বাড়িতে স্টোর রুম আগুনে পুড়ে ভস্মিভূত হয়ে গেল। সেই স্টোর রুমে গ্যাস সিলিন্ডারে গ্যাস ছিল। স্থানীয় মানুষের তৎপরতায় আগুন নিভাতে তৎপরতা দেখা যায় এবং রাজাডাঙ্গা গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার সমাজসেবী শরিফুল হক এবং সোহেল রানা কেউ খবর দেওয়া হয়। দ্রুততার সাথে দুই সমাজসেবী উপস্থিত হয়ে স্থানীয় বাসিন্দা দের সহায়তায় বিশেষ করে শরিফুল হক ও সোহেল রানার গ্যাস সিলিন্ডারটি বাস্ট হওয়ার আগে নিষ্ক্রিয় করার মুখ্য ভূমিকা গ্রহণ করেন।
দুজনেরই তৎপরতায় অগ্নি নির্বাপন ব্যবস্থার মাধ্যমে গ্যাস সিলিন্ডার টি নিষ্ক্রিয় করেন। স্থানীয় মানুষদের অনুমান এই সিলিন্ডারটি ব্লাস্ট হলে আরো বড়সড় দুর্ঘটনার সম্মুখীন হতে হত। স্থানীয় এক প্রত্যক্ষদর্শী জানালেন, আজিনুর ইসলামের বাড়ির স্টোর রুমে আচমকা আগুনের শিখা চোখে পড়ে এবং মুহূর্তের মধ্যে সেই আগুন ভয়াবহ আকার ধারণ করে আমাদের সকলের প্রচেষ্টায় যদিও স্টোর রুমটি ভষীভূত হয়ে যায় কিন্তু বড়সড় অন্যান্য ঘরবাড়ি রক্ষা করা সম্ভব হয়েছে এছাড়াও সমাজসেবী শরিফুল হক এবং সোহেল রানা অগ্নি নির্বাপনের মাধ্যমে সিলিন্ডার ব্লাস্ট এবং আগুনের শিখা নির্বাপনে সহায়তা করেছেন বলে উল্লেখ করলেন।
স্থানীয় মানুষেরা সমাজসেবী শরিফুল হক এবং সোহেল রানার বিনা পারিশ্রমিকে অগ্নি নির্বাপন সহায়তা করায় ভুয়সি প্রশংসা করলেন। শরিফুল হক এবং সোহেল রানা এই দুই সমাজসেবী পার্শ্ববর্তী এলাকায় এরকম দুর্ঘটনা ঘটলে তাৎক্ষণিক খবর দিয়ে যোগাযোগ করতে আরজি জানিয়েছেন।। সকাল সকাল এরকম অগ্নিকাণ্ড এলাকার মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়েছে।