রাজ্যে জুড়ে একাধিক দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে তোলপাড় পরিস্থিতি। এই পরিস্থিতিতে জেলা পরিদর্শক মারফত ১৬৯৪ জন শিক্ষাকর্মীকে নোটিস সরকারের৷ হাইকোর্টের নির্দেশে শিক্ষাকর্মীদের বিষয়টি জানানো হয়েছে। এই সব প্রার্থীদের বিরুদ্ধে বেআইনি ভাবে নিয়োগ পাওয়ার অভিযোগ রয়েছে৷ এই বিষয়টি এখন সম্পূর্ণ ভাবেই আদালতের উপর নির্ভরশীল৷ তবে আজকের মামলায় বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসুর মন্তব্য, তাঁদের একদিনও স্কুলে ঢুকতে দেব না৷
এই দুর্নীতির জেরে ছাত্রদের যে ক্ষতি হয়েছে, তা নিয়েও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বিচারপতি৷ সেই প্রেক্ষাপটে ২০১৮ সালে রাজ্যজুড়ে নিয়োগপত্র পাওয়া ১,৬৯৪ জন শিক্ষাকর্মী আগামী দিনে চাকরি করতে পারবেন কিনা, তা নিয়ে রীতিমতো ধন্দ তৈরি হয়েছে৷ বেআইনি ভাবে নিয়োগ পাওয়া প্রার্থীদের তালিকা প্রকাশ করেছে খোদ মধ্যশিক্ষা পর্ষদ৷
ফলে ২০১৮ সালে নিয়োগ পাওয়া এই শিক্ষাকর্মীদের নিয়োগ এবার বাতিলের পথে বলেই মনে করা হচ্ছে৷ ওই বছর এপ্রিল মাসে তাঁরা নিয়োগপত্র পেয়েছিলেন৷ বর্তমানে বিভিন্ন স্কুলে তাঁরা চাকরি করছেন৷ তাদের চাকরির সুপারিশ করেছিল স্কুল সার্ভিস করমিশন৷ তাঁদের মেমো নম্বরও উল্লেখ করা হয়েছে৷ এই নিয়োগ দিয়েছিল মধ্যশিক্ষা পর্ষদ৷