ময়নাগুড়ি থানার অন্তর্গত হেলাপাকড়ির বাসিন্ধা দ্বীপেন শীল, রাতে মাছ ধরতে গিয়েছিলেন জলা ভূমিতে হঠাৎ কিছু একটা কামড় দিয়েছে বলে মনে হয়, আলো ফেলে দেখতেই চমকে যান দ্বীপেন শীল, বুঝতে পারেন সাপে কামড় দিয়েছে। সর্প দংশন বুঝতে পেরেই দ্রুত সাপটিকে ধরে সঙ্গে থাকা ছাতার মধ্যে বন্দি করেন।
নিজের মনোবল শক্ত করে ছাতার মধ্যে বন্দী সাপ সহ ছুটে আসেন জলপাইগুড়ি মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে। কর্তব্যরত জুনিয়র চিকিৎসক দ্রুততার সঙ্গে ক্ষত স্থান পরিষ্কার করে চিকিৎসা শুরু করায় বিপদ মুক্ত হয় সাপে কাটা দীপেন শীল।
খবর পেয়ে রাতেই হাসপাতালে ছুটে আসেন পরিবেশ কর্মী বিশ্বজিৎ দত্ত চৌধুরী, সাপটিকে পর্যবেক্ষন করে জানান, সাপটি জলের সাপ স্বল্প বিষযুক্ত তবে মৃত্যুভয় নেই মানুষের, সাপটির নাম বাংলায় এনি সাপ , বৈজ্ঞানিক নাম নাম সাইবোল্ড।