গতকাল অর্থাৎ রবিবার থেকে শুরু হয়েছে নতুন বছরের৷ নতুন বছরের শুরুতে নতুন ঘোষণা৷ রাজ্যবাসীর জন্য সুরক্ষা নিয়ে এল রাজ্য সরকার৷ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এদিন বলেন, ‘দিদির দূত’ নামে একটি অ্যাপ তৈরি করা হয়েছে৷ যেখানে সরকারের প্রায় ১৫টি প্রকল্প রয়েছে৷ এই প্রকল্পগুলি সরকার মানুষের বাড়ি বাড়ি পৌঁছে যেতে চাইছে৷
আগামী ২ মাস ধরে তৃণমূল কংগ্রেসের প্রায় ৩৫০ জন রাজ্য স্তরের নেতা ১০ দিন করে প্রত্যেকটি অঞ্চলে রাত্রিযাপন করবেন এবং সেখানকার মানুষের সঙ্গে কথা বলে তাঁদের অভাব-অভিযোগ, মতামতের কথা নেত্রী পর্যন্ত পৌঁছে দেবেন৷ রাজ্যবাসীর মৌলিক চাহিদাগুলি পূরণ করার দায়িত্ব নিয়েছে সরকার৷ গ্রাম থেকে শহর, রাজ্যের প্রতিটি মানুষকে সামাজিক সুরক্ষা, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, আবাস, খাদ্য, উপার্জনের ক্ষেত্রে মজবুজ হয়ছে রাজ্য সরকারের বিভিন্ন যুগান্তকারী প্রকল্পে৷ এই প্রকল্পগুলি একত্রিত হয়ে একটি নিরাপত্তাবলয় গড়ে তুলেছে৷ সব মিলিয়ে নিয়ে আসে হয়েছে ‘দিদির সুরক্ষা কবচ’৷
যেখানে রয়ছে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার, কৃষক বন্ধু, সামাজিক সুরক্ষা যোজনা, মানবিক পেনশন, জয় বাংলা, বিধবা ভাতা, স্বাস্থ্যসাথী, কন্যাশ্রী, ঐক্যশ্রী, স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড, শিক্ষাশ্রী, বাংলার আবাস যোজনা, নিজ গৃহনিজ ভূমি, খাদ্যসাথী, যুবশ্রী৷ এই প্রকল্পগুলির হাত ধরে বাংলার মানুষ সুরক্ষিত৷ তাদের সুরক্ষাকবচ দেওয়া হয়েছে৷ উন্নয়ন ও অগ্রগতির সঙ্গে থাকবে দিদির সুরক্ষা কবচ৷