সম্প্রতি মহানগরীর বুকে এক উত্তাল পরিস্তিতির সৃষ্টি হয়েছে আরজি করে তরুণী চিকিৎসকের মৃত্যুর ঘটনায়। এই ঘটনার ৫৫ দিনের মাথায় প্রথম চার্জশিট দিল তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই। দাবি করা হয়েছে, ধৃত সিভিক ভলেন্টিয়ার সঞ্জয় রায়ই ধর্ষক এবং খুনি।
মহিলা চিকিৎসকের দেহ উদ্ধারের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সঞ্জয়কে গ্রেফতার করেছিল কলকাতা পুলিশ। পরবর্তীতে আরজি করের তৎকালীন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ এবং টালা থানার প্রাক্তন ওসি অভিজিৎ মণ্ডলকে গ্রেফতার করে সিবিআই।
জানা যাচ্ছে, চার্জশিটের মূল অংশ ২১৩ পাতার। সেখানে ২০০ জন সাক্ষীর কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সাক্ষ্য এবং তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে এই ঘটনার মূল অভিযুক্ত হিসেবে সঞ্জয়ের নামই উঠে আসছে। ধৃত সিভিক ভলেন্টিয়ারই ধর্ষক ও খুনি। কেন্দ্রীয় এজেন্সির তদন্তের অগ্রগতির রিপোর্ট দেখে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছে শীর্ষ আদালত।