সবার কাছে পরিবার সবার আগে। আমরা তাদের মাঝে থেকে তাদের খুশি রাখার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করি। শুধু তাই নয়, আমরা সম্পদ তৈরির দিকে মন দিই, যা আমাদের অনুপস্থিতিতে তাদের মর্যাদাপূর্ণ জীবনযাপনে সাহায্য করতে পারে। এখানে সমাধান হিসাবে টার্ন ইন্স্যুরেন্স বেশ প্রাসঙ্গিক হয়ে ওঠে, কারণ এটি উপার্জনকারীর মৃত্যুর দুর্ভাগ্যজনক ঘটনায় প্রিয়জনদের আর্থিকভাবে সুরক্ষিত করার এই মৌলিক মানবিক চাহিদা পূরণ করে। একটি মেয়াদী বীমা একটি নিছক আর্থিক সুরক্ষা সমাধানের চেয়ে অনেক বেশি হতে পারে।
টাটা এআইএ লাইফ ইন্স্যুরেন্স, ভারতের একটি নেতৃস্থানীয় ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি তাদের নতুন মেয়াদী বীমা ‘সম্পূর্ণ রক্ষা প্রতিশ্রুতি’ ঘোষণা করেছে, যা উদ্ভাবনী বৈশিষ্ট্য এবং সুবিধা নিয়ে এসেছে। মূল সদস্যের মৃত্যুতে পরিবারের জরুরী খরচ বহনে মৃত্যুর দাবিতে ৩ লক্ষ টাকার ভরসা দেয়। একজন ভোক্তা যদি বার্ষিক প্রিমিয়াম পরিশোধ করতে অসুবিধার সম্মুখীন হন, সম্পূর্ন রক্ষা প্রতিশ্রুতি পলিসিধারককে ১২ মাস প্রিমিয়াম পিছিয়ে দেওয়ার অনুমতি দেবে। ক্যান্সারের মতো টার্মিনাল অসুস্থতা ধরা পরলে ভোক্তাকে বীমাকৃত রাশির ৫০% দেওয়া হয়, এমনকি ভবিষ্যতের প্রিমিয়াম মওকুফ করা হয় এবং পলিসি বেনিফিট ক্রমাগত জমা হতে থাকে।
টাটা এআইএ-এর প্রেসিডেন্ট এবং চিফ ফিনান্সিয়াল অফিসার সমিত উপাধ্যায় বলেছেন, “একটি ক্যাটাগরি হিসাবে মেয়াদী বীমা বহু বছর ধরে গ্রাহকদের আর্থিক নিরাপত্তা প্রদান করে আসছে। এখানে আমরা আমাদের ভোক্তাদের ক্রমবর্ধমান চাহিদা পূরণের চেষ্টা করি। আমাদের নতুন মেয়াদী বীমা প্ল্যান, দাবি জানানোর পরে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়া, এবং ভবিষ্যতের প্রিমিয়ামের মওকুফ বা টার্মিনাল অসুস্থতায় বিশেষ সুবিধা দিয়ে থাকে।”