scientists

কোভিডের বিরুদ্ধে নোভাভ্যাক্স টিকা ৯০ শতাংশেরও বেশি কার্যকরী: বলছে আমেরিকার সংস্থা

কোভিডের বিরুদ্ধে নোভাভ্যাক্স টিকা ৯০ শতাংশেরও বেশি কার্যকরী: বলছে আমেরিকার সংস্থা

করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে নোভাভ্যাক্স টিকা ৯০ শতাংশেরও বেশি কার্যকরী। সোমবার এমনটাই দাবি করল আমেরিকার ওই টিকা প্রস্তুতকারী সংস্থা নোভাভ্যাক্স ইনকর্পোরেশন। একটি বিবৃতিতে সংস্থাটি জানিয়েছে, সম্প্রতি আমেরিকা এবং মেক্সিকো জুড়ে পরীক্ষার পর দেখা গিয়েছে যে নোভাভ্যাক্স ৯০.৪ শতাংশ কার্যকরী। সোমবার ওই বিবৃতিতে নোভাভ্যাক্সের তরফে জানানো হয়েছে, ‘আমেরিকা এবং মেক্সিকোর ১১৯টি শহরে ২৯ হাজার ৯৬০ জনের মধ্যে নোভাভ্যাক্সের কার্যকারিতা এবং সুরক্ষার মূল্যায়নে একটি পরীক্ষা চালানো হয়। সেই পরীক্ষার তৃতীয় পর্যায়ে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে সমীক্ষায় প্রকাশ মাঝারি এবং প্রবল ভাবে আক্রান্তদের মধ্যে এই টিকা ১০০ শতাংশ এবং সব মিলিয়ে ৯০.৪ শতাংশ কার্যকরী।’ টিকার কার্যকারিতার ফলাফলে উৎসাহিত হয়ে শীঘ্রই এর উৎপাদনের চিন্তা-ভাবনা শুরু করেছেন নোভাভ্যাক্স ইনকর্পোরেশন…
Read More
বাদুড় থেকে ছড়িয়েছে কোভিড: এই তত্ত্ব খারিজ করল ভারতীয় বিজ্ঞানী

বাদুড় থেকে ছড়িয়েছে কোভিড: এই তত্ত্ব খারিজ করল ভারতীয় বিজ্ঞানী

করোনাভাইরাসের উৎপত্তি নিয়ে তদন্ত যতটা এগিয়েছে এবং আনুষাঙ্গিক তথ্যপ্রমাণ এখনও পর্যন্ত যা মিলেছে, তার উপর ভিত্তি করে ভারতীয় বিজ্ঞানী মোনালি রাধালকর মনে করছেন, উহানে গবেষণাগার থেকেই ছড়িয়েছে এই ভাইরাস। মোনালি এবং তাঁর স্বামী রাহুল বাহুলিকর, দুজনে মিলে কোভিডের উৎপত্তি জানতে গবেষণা চালাচ্ছেন। এই গবেষণা চলছে মোনালি আগরকর রিসার্চ ইনস্টিটিউট এবং রাহুল বিএআইএফ রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট সেন্টারে। তাঁরা গত বছর অক্টোবরে একটি গবেষণাপত্র প্রকাশ করেছিলেন যাতে কোভিডের উৎপত্তি নিয়ে তাঁরা সওয়াল করেছিলেন। প্রথমত তাঁরা প্রশ্ন তোলেন, সার্স ২০০৪ এবং কোভিড-১৯ এর মধ্যবর্তী সময়ে, ছোট আকারে হলেও, চিনে অস্বাভাবিক ধরনের নিউমোনিয়ার দেখা মিলেছিল? তাঁদের দ্বিতীয় বক্তব্য, ইউনান প্রদেশে হর্সশু বাদুড়ের থেকে সার্স-কোভ-২…
Read More
বিশ্ব জুড়ে ডেঙ্গু সংক্রমণ ৭৭ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে বলে জানাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা

বিশ্ব জুড়ে ডেঙ্গু সংক্রমণ ৭৭ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে বলে জানাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা

এডিস ইজিপ্টাই মশার দ্বারা মানুষের শরীরে সংক্রমিত হয় ডেঙ্গু। অনেক ক্ষেত্রে এই ভাইরাসের সংক্রমণ প্রাণঘাতীও হতে পারে। বিজ্ঞানীদের দাবি, ‘গ্রাউন্ডব্রেকিং’ পরীক্ষায় দেখা গেছে যে, ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হওয়ার সংখ্যা বর্তমানে ৭৭ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে। এর জন্য তাঁরা ‘অলৌকিক’ ব্যাকটিরিয়ায় আক্রান্ত কিছু মশা ব্যবহার করেছিলেন, যা ডেঙ্গু জ্বরের জীবাণুবাহী মশার ক্ষমতাকে হ্রাস করে। ডেঙ্গু ভাইরাসকে সমূলে বিনাশ করার লক্ষ্যে এই ট্রায়ালটি অনুষ্ঠিত হয় ইন্দোনেশিয়ার ইয়োগাকার্টা শহরে। ওয়ার্ল্ড মসকুইটো প্রোগ্রাম টিমের তরফে বলা হয়েছে, এর মাধ্যমে সারা বিশ্ব জুড়ে ছেয়ে গিয়েছে এমনও কোনও ভাইরাসের বিনাশ সম্ভবপর হতে পারে। ৫০ বছর আগে খুব কম মানুষই ডেঙ্গু সম্পর্কে জানতেন। কিন্তু ধীরে ধীরে এটি একটি…
Read More