rampurhat

রামপুরহাটের ঘটনায় হুঁশিয়ারি আনারুলের

রামপুরহাটের ঘটনায় হুঁশিয়ারি আনারুলের

রামপুরহাটের ঘটনায় কাজ চলছে তৎপরতার সাথে। তৃণমূলের উপপ্রধান ভাদু শেখ খুনের পর বগটুই গ্রামে যে হত্যাকাণ্ড হয়েছিল সেই ঘটনায় সিবিআই চার্জশিটে নাম রয়েছে আনারুল হোসেনের। তিনি অন্যতম মূল অভিযুক্ত এই মামলায়। যদিও প্রথম থেকেই আনারুল দাবি করে এসেছেন যে তাঁকে ফাঁসানো হয়েছে। এবার আরও বড় হুঁশিয়ারি দিয়ে দিলেন তিনি। বললেন, সময় এলে সব ষড়যন্ত্রীর নাম বলবেন! তাঁর এই মন্তব্যে এখন থেকে শোরগোল শুরু হয়ে গিয়েছে। সিবিআই দাবি করেছে যে, বগটুই গ্রামে যে ঘটনা ঘটেছে তা থামানো যেত। থামাতে পারতেন খোদ আনারুল। কিন্তু তিনি তা করেননি। অগ্নিকাণ্ড রুখতে তিনি কোনও পদক্ষেপ নেননি, পুলিশও ডাকতে দেননি। কিন্তু গ্রেফতার হওয়ার প্রথম দিন থেকেই…
Read More
বহু সময়ের তফাৎ হলেও ফিরছে পুরোনো স্মৃতি

বহু সময়ের তফাৎ হলেও ফিরছে পুরোনো স্মৃতি

সময় বদলালেও ফের আসছে সেই আতঙ্ক। ফিরে আসছে বিভীষিকাময় সেই পুরোনো স্মৃতি। ২০০০ সাল থেকে ২০২২ সাল, তফাত দুদশকেরও বেশি সময়ের। নানুর আর রামপুরহাটের দূরত্বে কম-বেশি ৭৫ কিলোমিটারের। রাজনৈতিক পটভূমিতেও বিস্তর ফারাক। তাতে বীরভূমের রাজনৈতিক হিংসা ও গণহত্যার ধারায় তেমন ফারাক নেই। তফাত শুধু সময়ের, হানাহানি চলছেই। শাসক বদলে গেলেও জেলাবাসীর গা হিংসার কলঙ্ক ঘুচছে না কোনওমতেই। জয়দেব, চণ্ডীদাস, রবীন্দ্রনাথ, তারাশঙ্করের স্মৃতিধন্য এই জেলায় মানুষে মানুষে হানাহানি যেন বন্ধ হতেই চাইছে না। তখন বাম আমল। ২০০০ সালের ২৭ জুলাই। বাইশ বছর আগের নানুর তখন সিপিএমের দুর্গ। যেকোনও নির্বাচনেই একচেটিয়া প্রাধান্য ছিল সিপিএমের। সেই আমলে নানুরের সূচপুরে ১১ জন তৃণমূল সমর্থক…
Read More