Market

পুজোর বোনাস ঢুকে গেলেও জমেনি পুজোর বাজার, চিন্তায় দোকানিরা

পুজোর বোনাস ঢুকে গেলেও জমেনি পুজোর বাজার, চিন্তায় দোকানিরা

বিক্ষিপ্ত কয়েকটি বাগান ছাড়া উত্তরবঙ্গের প্রায় সমস্ত চাবাগান গুলোতে বোনাস হয়ে গেছে। কোভিড পরিস্থিতিতেও চাশিল্পে ভালো আয়ের জন্য এবারে পুজোর বোনাস ভালোই হয়েছে। জানা গেছে উত্তরের বাগান গুলোতে বোনাস স্বরূপ প্রায় সাড়ে ৩০০ কোটি টাকা এসেছে। বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন এই টাকা উত্তরের বেহাল আর্থিক পরিস্থিতিকে কিছুটা হলেও চাঙ্গা করবে। এদিকে পুজোর আর মাত্র কয়েকটা দিন থাকলেও জমেনি পুজোর বাজার। যদিও দোকানিরা আশাবাদী। আগামী সাতদিন বাজার জমবে বলে এই করোনা পরিস্থিতিতেও আশায় দোকান খুলছে দোকানিরা। শিলিগুড়ির হংকং মার্কেট, বিধান মার্কেট, শেঠ শ্রীলাল মার্কেট এর চিত্র অল্প অল্প করে পাল্টাচ্ছে। পুজোর বাজার না জমলেও মানুষ কেনাকাটা করতে আসছে বলে জানিয়েছেন দোকানদারেরা।
Read More
সোনার বাজারে অতিমারির প্রভাব

সোনার বাজারে অতিমারির প্রভাব

ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিলের সাম্প্রতিক গোল্ড ডিমান্ড ট্রেন্ডস রিপোর্ট জানাচ্ছে, কোভিড-১৯ প্যান্ডেমিক খুবই ক্ষতিগ্রস্ত করেছে সোনার বাজার। এইচ১ ২০২০-তে মোট চাহিদা ৬% কমে গিয়ে ২,০৭৬ টন হয়েছে, ২০১৯-এর একই সময়কালের তুলনায়। তবে এইচ১-এ গোল্ড-ব্যাকড ইটিএফ রেকর্ড পরিমাণ বেড়ে ৭৩৪ টন হয়েছে। বার ও কয়েনে বিনিয়োগ খুবই কমেছে দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে। এইচ১-এ ১৭% হ্রাস পেয়ে হয়েছে ৩৯৭ টন। লকডাউন ও সোনার দামের বৃদ্ধির ফলে গ্রাহকদের অনীহার কারণে জুয়েলারির চাহিদাও ৪৬% পড়ে গিয়ে ৫৭২ টন হয়েছে।  দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে গোল্ড ইটিএফ-এর প্রতি আগ্রহ বাড়ায় এইচ১-এ তা রেকর্ড-ব্রেকিং ৭৩৪ টন হয়েছে। প্রথমার্ধের ইনফ্লো বিগত ২০০৯-এর ৬৪৬ টনের বার্ষিক রেকর্ড অতিক্রম করে গ্লোবাল হোল্ডিংকে ৩,৬২১ টনে তুলে…
Read More