স্পেনের আদালতে ২০২০ সালে ওঠা জালিয়াতি, অর্থ আত্মসাত এবং তছরুপের অভিযোগ থেকে মুক্তি পেলেন পেলেন আর্জেন্টিনার তারকা ফুটবলার লিওনেল মেসি। মেসির বিরুদ্ধে এই জালিয়াতির অভিযোগ করেছিলেন স্পেনে বসবাসকারী ফেদেরিকো রেত্তোরি নামক এক আর্জেন্তিনীয় এক ব্যক্তি। তবে এই প্রথম নয়, ২০১৯ সালেও মেসির বিরুদ্ধে একই অভিযোগ করেছিলেন রেত্তোরি তবে সে বারেও তাঁর অভিযোগ নাকচ করে দেয় আদালত।
রেত্তোরি অভিযোগ করেছিলেন যে মেসির সংস্থা যেই অর্থ পেত তা সরাসরি দান করে দেওয়ার কথা। কিন্তু সেই অর্থ বিভিন্ন ব্যাঙ্কে এবং ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করা হত, যে গুলির চ্যারিটি সংস্থার সঙ্গে কোনো যোগ নেই। তবে স্পেনের আদালত জানিয়েছে দুই বছর ধরে তদন্ত করেও ওই ব্যক্তির অভিযোগ প্রমাণ করার মতো কোনো কিছু খুঁজে পাওয়া যায়নি।
উলটো দিকে, রেত্তোরির দাবি যে তিনি মেসির চ্যারিটিতে কাজ করতেন তার কোনো প্রমাণও পাওয়া যায়নি। তবে রেত্তোরির নাম ‘এল বুয়েন কামিনো’ নামক এক সংস্থার প্রধান হিসেবে পাওয়া গিয়েছে। সেই এল বুয়েন কামিনো পশ্চিম আফ্রিকার সিয়েরা লিয়োনে শিশুদের সাহায্য করার জন্য ভারতীয় মুদ্রায় ১ কোটি ৩২ লক্ষ টাকা পায়। তবে ইবোলা অতিমারির জন্য সেই কাজ মাঝপথেই বন্ধ হয়ে যায়।