৫ লাখেরও বেশি সুযোগের সাথে নতুন কর্মসূচি স্কিল ইন্ডিয়ার

Estimated read time 1 min read

জাতীয় শিক্ষানবিশ প্রচার প্রকল্পের (NAPS) মাধ্যমে দক্ষতা উন্নয়ন ও উদ্যোক্তা মন্ত্রক (MSDE) সেক্টর জুড়ে মানসম্পন্ন শিক্ষানবিশ প্রশিক্ষণ বৃদ্ধি করছে। বিগত তিন বছরে নথিভুক্তিকরণের সংখ্যা তিনগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে, যা ২০২৩-২৪ সালে ৯,৩১,৩৬৮ যুবক-যুবতীতে পৌঁছেছে। তামিলনাড়ু, গুজরাট, কর্ণাটক এবং উত্তর প্রদেশে চাকরির প্রস্তুতি বাড়ানো এবং নতুন প্রতিভার ক্ষমতা বাড়ানোর লক্ষ্যে ব্যাপক পরিমানে যুবক-যুবতী  অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে থেকে কেবল মহারাষ্ট্র থেকেই একটি প্রকল্পে ২,৬৩,১৫৬ জন অংশগ্রহণ করেছে।

বর্তমানে, পোর্টালগুলিতে শিক্ষানবিশের অধীনে ৫.৫ লক্ষেরও বেশি শূন্যপদ রয়েছে যা ধারাবাহিকভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। এটি গ্রামীণ এবং আধা-শহুরে যুবকদের শিক্ষা থেকে কর্মশক্তিতে পরিবর্তন আরও সহজ করে তুলেছে। এছাড়াও, এটি নতুন প্রতিভাদের জন্য পথ তৈরি করে, শিক্ষানবিশদের ব্যস্ততা উন্নত করে এবং অংশগ্রহণকারী কোম্পানি জুড়ে বিভিন্ন সুযোগ সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াচ্ছে। এমএসডিই ভারতে শিক্ষানবিশ ইকোসিস্টেমের সংস্কার করতে বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করেছে, যার মধ্যে স্টেকহোল্ডারদের সাথে সম্পৃক্ততা, এনএপিএস-এর অধীনে ডিবিটি এবং ৩০ বা ততোধিক কর্মচারীর সাথে শিক্ষানবিসদের নিযুক্ত করতে কোম্পানিকে বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। ভারত শিল্পের চাহিদা মেটাতে এবং উচ্চাকাঙ্ক্ষী পেশাদারদের জন্য চাকরির প্রশিক্ষণের সুযোগ প্রদান করতে শিক্ষানবিশ প্রশিক্ষণ এবং বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণের প্রচার করছে।

এই বিষয়ে এমএসডিই সচিব শ্রী অতুল কুমার তিওয়ারি বলেছেন, “৩২ লক্ষেরও বেশি যুবক ভারতে ৩৬টি সেক্টর জুড়ে শিক্ষানবিশ প্রোগ্রামে নিযুক্ত হয়েছে, যার মধ্যে থেকে ১১০ টিরও বেশি শিল্প ক্লাস্টার জড়িত। ন্যাশনাল অ্যাপ্রেন্টিসশিপ প্রমোশন স্কিম (NAPS) চালু হওয়ার পর থেকে ৩৫০ কোটি টাকারও বেশি বিতরণ করা হয়েছে, যদিও  পরবর্তী ধাপে আমরা হাতে-কলমে প্রশিক্ষণ বাড়াবো বলে আশা করছি।”

You May Also Like

More From Author