প্রকাশ্যে এলো বড় তথ্য। এদিন আদালতে অনুব্রতর জামিনের আবেদন করেননি তাঁর আইনজীবীরা। তবে দিল্লির রাউস এভিনিউ আদালতে জামিনের আবেদন খারিজ হওয়ার পর দিল্লি হাইকোর্টে জামিনের আবেদন করেন তিনি। কেষ্টর জামিনের আবেদন প্রসঙ্গে ইডির বক্তব্য জানতে চেয়েছে আদালত।
এদিকে, কেষ্টকে আসানসোল আদালতে তোলা হলে চাঞ্চল্যকর দাবি করে সিবিআই। আদালতে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার দাবি, আরও ১১৫টি ভুয়ো অ্যাকাউন্টের হদিশ মিলেছে৷ ওই ভুয়ো অ্যাকাউন্টগুলি থেকে চারটি নির্দিষ্ট অ্যাকাউন্টে নিয়মিত টাকা পাঠানো হয়েছে বলেও উল্লেখ করে সিবিআই। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার তরফে আদালতে জানানো হয়, করোনা অতিমারির সময় দু’দিনের মধ্যে এই ১১৫টি ব্যাঙ্ক অ্যকাউন্ট খোলা হয়েছিল৷
এই অ্যাকাউন্টগুলি থেকে অনুব্রত-ঘনিষ্ঠ রাজীব ভট্টাচার্যের অ্যাকাউন্টে ৬৬ লক্ষ টাকার লেনদেন হয়েছে। সিবিআই-এর দাবি, গরুপাচারের টাকাই রাখা হয়েছিল এই অ্যাকাউন্টগুলিতে৷ কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আইনজীবী আদালতকে জানান, স্বাস্থ্যসাথী কার্ড তৈরির জন্য পঞ্চায়েত অফিসে জমা হওয়া নথি দিয়েই এই ভুয়ো অ্যাকাউন্টগুলি খোলা হয়েছিল৷