দেশ জুড়ে বাড়তে থাকা করোনা সংক্রমণকে রোধ করার একমাত্র উপায় কররা বিধিনিষেধ৷ এই মুহূর্তে দেশে আছড়ে পড়েছে করোনার তৃতীয় ঢেউ৷ সংক্রমণের হার উদ্বেগ বাড়াতে শুরু করেছে৷ তৃতীয় ঢেউের সঙ্গে মোবাকিলা করতে আংশিক লকডাউনের পথে হাঁটতে শুরু করেছে অনেক রাজ্যই। সংক্রমণ রুখতে ইতিমধ্যেই কর্মীদের বায়োমেট্রিক হাজিরার প্রক্রিয়া বন্ধ করার কথা ঘোষণা করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। এবার আন্ডার-সেক্রেটারি বা তা নিচু পদে থাকা সরকারি কর্মীদের উপস্থিতির হার ৫০ শতাংশ করার নির্দেশিকা জারি করা হল৷
অফিসে ভিড় কমাতে কর্মীদের উপস্থিতি হার ৫০ শতাংশ করার নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। তবে বিশেষ ভাবে সক্ষম এবং গর্ভবতী মহিলাদের অফিসে আসতে নিষেধ করা হয়েছে। কোনও কর্মী যদি কন্টেইনমেন্ট জোনে বসবাস করেন, সেটাও জানাতে হবে বলে জানানো হয়েছে৷ তেমন হলে ওউ কর্মীকেও অফিসে আসতে বারণ করা হবে।
সোমবারই কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জিতেন্দ্র সিং টুইট করে বলেছিলেন, ‘‘কোভিডে সংক্রমণ এড়াতে সরকারি কর্মী ও আধিকারিকদের বায়োমেট্রিক হাজিরার বিষয়টি আপাতত স্থগিত রাখা হয়েছে। পরবর্তী নির্দেশ না আসা পর্যন্ত এই ব্যবস্থাই কার্যকরী থাকবে। উল্লেখ্য এর আগেও অতিমারি পরিস্থিতিতে দীর্ঘদিন বায়োমেট্রিক হাজিরা বন্ধ রাখা হয়েছিল। গত ৮ নভেম্বর থেকে ফের বায়োমেট্রিক ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনা হলেও তা ফের বন্ধ করা হল৷ করোনার কথা ভেবেই এই সিদ্ধান্ত৷