বিগত বেশ কিছুমাস ধরে রাজ্যে জুড়ে একাধিক দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে তোলপাড় পরিস্থিতি। যতদিন এগিয়ে চলেছে ততই প্রকাশ্যে এসেছে একের পর এক তথ্য, নাম জড়িয়েছে একাধিকের। এই পরিস্থিতিতে দুর্নীতি ইস্যুতে চরম অস্বস্তিতে রয়েছে শাসকদল। প্রশ্ন উঠেছে তৃণমূলের একাধিক নেতা-নেত্রীর আয়ের উৎস নিয়েও।
রাজ্য মন্ত্রিসভার সকল সদস্যেরই মুখ্যমন্ত্রীর সচিবালয়ে প্রতি বছর আয় ও সম্পত্তির হিসাব দিতে হয়। এমনকি সরকারের শীর্ষ পদে থাকা আমলাদেরও ক্ষেত্রেও এই নিয়ম মেনে চলতে হয়। কেন্দ্র ও রাজ্যে একই নিয়ম রয়েছে। এই পরিস্থিতিতে আগে-ভাগেই নিজে থেকেই নিজের আয়,ব্যয় ও সম্পত্তির হিসাব মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে দিয়ে দিলেন পুরমন্ত্রী তথা কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিম।
আর এই নিয়েই জোর চৰ্চা শুরু হয়ে গিয়েছে নবান্নের অন্দরে। ভরা ক্যাবিনেটে ববি নিজের সম্পত্তির হিসেব তথ্য, আয়কর রিটার্ন দেওয়ায় অন্যরাও একটু চাপে পড়েছে। প্রসঙ্গত, সম্প্রতি নিয়োগ দুর্নীতির তদন্ত করতে গিয়ে পুর নিয়োগ দুর্নীতিরও হদিস মিলেছে।