এ বার দিল্লির এক ব্যক্তির দেহে জেএন.১ হদিস মিলেছে। তবে দিল্লির স্বাস্থ্যমন্ত্রী রাজধানীবাসীকে এই উপরূপ নিয়ে আতঙ্কিত না হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। ফলে কোভিডের এই নয়া উপরূপের হদিস মিলতেই এমসের তরফে একগুচ্ছ নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে। যেখানে বিভিন্ন বিভাগে কোভিড স্ক্রিনিং ওপিডি চালু করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে ও এক একটি ওয়ার্ডে ১২টি করে শয্যা রাখা হবে এছাড়াও গুরুতর জ্বর, কাশি ও শ্বাসকষ্টের রোগীদের জন্য কোভিড পরীক্ষার ব্যবস্থা করা হবে।
দিল্লি ছাড়াও এর আগে গোয়া, কর্নাটক, রাজস্থান, তেলঙ্গানা, গুজরাত ইত্যাদি জায়গাও পাওয়া গিয়েছিলো কোভিডের নতুন উপরূপ। এখনও পর্যন্ত দেশে জেএন.১ এ আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ১০৯ জন। জেএন.১ আক্রান্ত বেশির ভাগ করোনা রোগী বাড়িতেই নিভৃতবাসে রয়েছেন। এখনও পর্যন্ত তাঁদের তেমন গুরুতর কোনও শারীরিক সমস্যা দেখা যায়নি।
গত সেপ্টেম্বর মাসে আমেরিকায় প্রথম জেএন.১এর খোঁজ মেলে। আর এর পর থেকেই বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে করোনার এই নতুন উপরূপের সন্ধান মিলেছে। ইউরোপ ও চিনেও হু হু করে বেড়ে চলছে আক্রান্তের সংখ্যা।