এই মুহূর্তে রাজ্যে জুড়ে তোলপাড় পরিস্থিতি শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতি নিয়ে। একাধিক অভিযোগের পরিস্থিতিতে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের নয়া সভাপতিকে খোলা চিঠি দিলেন চাকরিপ্রার্থীরা। তাঁদের স্পষ্ট কথা, “মুখ্যমন্ত্রীর উপর বিশ্বাস করে আমরা বারবার ঠকতে চাইনা।”
চাকরিপ্রার্থীদের এই চিঠিকে কেন্দ্র করে শুরু হয়েছে বিস্তর চর্চা। নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় আদালতের নির্দেশে মানিক ভট্টাচার্যকে পদ থেকে অপসারণ করা হয়৷ তাঁর জায়গায় প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সভাপতি পদে দায়িত্বে নেন কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্য গৌতম পাল।
চিঠির শুরুতেই চাকরিপ্রার্থীদের অভিযোগ, আপনি যে চেয়ারে বসে রয়েছেন, সেই চেয়ারের পূর্বসূরী ২০১৪ সালের পর থেকে কী ভাবে অত্যাচার করে গিয়েছে, আপনার তা জানা দরকার। তাঁরা জানিয়েছেন-
• একবার নয়, দুবার পরীক্ষা দিতে হয়েছে।
• বাসের পিছন দিয়ে প্রশ্ন পড়ে গিয়েছে।
• বয়স হয়নি তারাও টেট পরীক্ষা দিয়েছে।
• সাদা খাতা জমা দিয়ে পাশ করেছে।
• ওএমআর সিট নষ্ট করে দিয়েছে।
• কোনও মেরিট লিস্ট প্রকাশ করেনি।
• এসএমএসের মাধ্যমে নিয়োগ করেছে।
• রাতের অন্ধকারে নিয়োগ করেছে। কতজনের নিয়োগ হয়েছে তার কোনও হিসাব নেই।
• নন জয়েনিং সিটগুলি অযোগ্যদের বিক্রি করা হয়েছে
• দুর্নীতি করে বাসবাল যোগ্যদের বঞ্চিত করা হয়েছে৷