ভারতীয় সোনার বাজারে ‘ভারতে সোনার খনির’ শীর্ষক একটি প্রতিবেদন চালু করেছে বিশ্ব গোল্ড কাউন্সিল। প্রতিবেদন অনুযয়ী ২০২০-সালে সোনার খনি উৎপাদন ছিল মাত্র ১.৬ টন। ভারতের বর্তমান সম্পদ, অন্যান্য দেশের উৎপাদন এবং সম্পদের মাত্রার সাথে তুলনা করলে, দীর্ঘমেয়াদে প্রতি বছর আনুমানিক ২০ টন বার্ষিক আউটপুট সমর্থন করবে বলে আশা করা যায়।
এটি বর্তমান সোনার দামে রয়্যালটি প্রদান থেকে ভারতের জন্য প্রতি বছর প্রায় ৫০মিলিয়ন মার্কিন ডলার রাজস্ব তৈরি করবে।সোনার খনির উন্নয়নে তিনটি ক্ষেত্র সমস্যাযুক্ত হয়েছে। এই সমস্যা তিনটি হল-নিয়ন্ত্রক চ্যালেঞ্জ, কর নীতি এবং ইনফ্রাস্ট্রাকচার। তবে সাম্প্রতিক বছরগুলিতে ভারত সরকার এই সমস্যাযুক্ত ক্ষেত্রগুলির মোকাবেলা করে ভারতের স্বর্ণ খনির খাতকে বিকাশের জন্য বিভিন্ন নীতি পরিবর্তনের প্রস্তাব প্রয়োগ করেছে।
ইন্ডিয়া ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিলের আঞ্চলিক সিইও, সোমাসুন্দরম পিআর বলেন, খনি ও খনিজ আইনে পরিবর্তন এবং জাতীয় খনিজ নীতি এবং জাতীয় খনিজ অনুসন্ধান নীতি প্রবর্তনের সাথে সাম্প্রতিক বছরগুলিতে উৎপাদন বাড়াতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ভারতের এই ধারা অব্যাহত থাকলে আগামী বছরগুলোতে খনি উৎপাদন বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে।