দাম বাড়লেও বাধ্য হয়েই কিনতে হচ্ছে ডিম, প্রতি পিস ১৫ টাকা

আর কিছু না জুটলেও পুষ্টি পূরণ করার জন্য ভাত, ডাল, ডিমও যথেষ্ট। বহু পরিবার ডিম-ভাত খেয়েই পেট ভরায়। কিন্তু সেই ডিমের দাম এতটাই বেড়ে গিয়েছে, যা নিম্ন মধ্যবিত্তের পক্ষে বেশ সমস্যার। গত কয়েকদিন ধরে কলকাতার বাজারে চড়চড় করে বাড়ছে দাম। সোমবার সকালে খোঁজ নিয়ে দেখা গেল, ক্রেতারা এই বর্ধিত দামের চাপে বেশ অসন্তুষ্ট। বিক্রেতারা বলছেন, তাঁদের কাছে এই দামে বিক্রি করা ছাড়া আর কোনও উপায় নেই। সোমবার কলকাতার বাজারে পোল্ট্রির ডিম বিক্রি হয়েছে আট টাকা পিস দরে। দেশি মুরগির ডিমের দাম, প্রতি পিস ১৫ টাকা পিস। হাঁসের ডিমের এক পিসের দাম ১৪ টাকা। নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বেড়েছে আগেই। তার সঙ্গে ডিমের দামও এক লাফে বেড়ে গেল এক টাকা করে। স্বাভাবিকভাবে এই দাম ক্রেতাদের কাছে অসুবিধের কারণ।

ক্রেতারা বলছেন, দাম বাড়লেও বাধ্য হয়েই ডিম কিনতে হচ্ছে কারণ ডিমে প্রোটিন আছে। আর শীতকালে ডিম খাওয়া জরুরি। বিক্রেতারা বলছেন ডিমের আমদানি কম, তাই বাড়ছে ডিমের দাম। তাঁদের দাবি, এর আগে শীতকালে এভাবে ডিমের দাম বাড়তে দেখা গিয়েছে। কিন্তু এবার আর ডিমের দাম কমার সম্ভাবনা আপাতত দেখছেন না বিক্রেতারা।এদিকে, আলুরও দামও কমছে না। জ্যোতি আলু কোনও কোনও বাজারে বিক্রি হচ্ছে ৩৪ থেকে ৩৫ টাকা কেজি ধরে। ৩৮ টাকা কেজি দরেও বিক্রি হচ্ছে আলু। চন্দ্রমুখী আলু বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৪২ টাকা কেজি দরে।