সংক্রমণের সঠিক পরিস্থিতি জানতে জোর দেওয়া হচ্ছে জলের নমুনা পরীক্ষায়

বিগত বেশ কয়েক মাস ধরে বেশ খানিকটা স্বস্তি ছিল সংক্রমণের সংখ্যায়, নিম্নমুখী ছিলো গ্রাফ কোভিড। কিন্তু আবার নতুন করে চিন্তা বাড়িয়ে বাড়ছে সংক্রমণের সংখ্যা। এর পরেই আবার নিম্নমুখী সংক্রমণের সংখ্যা। তাই শহর ও গ্রামের নিকাশি নালা থেকে সংগৃহীত জলের নমুনা পরীক্ষায় জোর দেওয়া হচ্ছে।

করোনা রোগীর সংখ্যা এখন তলানিতে এসেছে। তাই স্বাভাবিক নিয়মে পরীক্ষাও আগের থেকে কমে গিয়েছে অনেকটাই। তবে সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়ার আশঙ্কা থেকেই গিয়েছে। সেই প্রেক্ষিতে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক একাধিক নির্দেশ দিয়েছে রাজ্যকে। সেই নির্দেশ মেনে রাজ্যের পুর ও পঞ্চায়েত দফতর এবং কলকাতা পুরসভাকে ‘ওয়েস্ট ওয়াটার সার্ভেল্যান্স’-এর জন্য চিঠি পাঠিয়েছে স্বাস্থ্য দফতর।

বর্তমানে যা অবস্থা তাতে সামান্য উপসর্গ থাকলে কেউ করোনা পরীক্ষা করান না। কিন্তু তলে তলে যে ভাইরাস থেকে যেতে পারে সেই আশঙ্কা আছে। তাই তাঁর শরীরের বর্জ্য পদার্থ নিকাশির যে জলে মিশবে, সেই জলের নমুনা পরীক্ষা করলেই করোনার অস্তিত্ব মিলবে।

জানা গিয়েছে, এইভাবে নিয়মিত নমুনা সংগ্রহ করে তা পরীক্ষার জন্য পাঠানো হবে। যদি কোনও ভাইরাসের হদিস মেলে তাহলে তা কোন প্রজাতির তাও নিশ্চিত করা হবে। এইভাবেই পরবর্তী করোনা ঢেউ থেকে বিরত থাকার উপায় ভাবা হয়েছে।