রায়পুর চা বাগান বহুদিন ধরে বন্ধ রয়েছে। মালিকপক্ষ ২৭ কোটি বাকি রেখে পালিয়েছে। তৃণমূলের সিন্ডিকেট চক্র চায় না বাগান খুলুক। কারণ তারাই পাতা বিক্রি করে বেআইনি ব্যবসা করছে।শ্রমিকদের বাধ্য হয়ে বহু দূরের বাগানে কাজ করতে যেতে হচ্ছে। তারা বলছে লাল পার্টিই ঠিক ছিলো।
বাগানে জমির সমস্যা তীব্র হচ্ছে।কেন্দ্রীয় সরকার বেচে দিতে চাইছে সে সব জমি। এদিকে মজুরি কম থাকায় বাগান ছেড়ে চলে যাচ্ছে বহু শ্রমিক। ভিন রাজ্যে, ভিন দেশে,অন্য কাজে। প্ল্যানটেশন লেবার আ্যক্ট নামেই রয়েছে। নেই স্কুল, শিক্ষক। শুধু নেই আর নেই নয়া জামানায়।এই অবস্থা থেকে মুক্ত করার লড়াই অতীতে করেছে লাল ঝাণ্ডা। এখনো লড়ছে সেই লাল ঝান্ডাই।
ঐক্যবদ্ধ লড়াই করেছে মজুরি, জমির ইস্যু নিয়ে। প্রথম দফা নির্বাচনে চা বাগান চষছে ‘বাগানের পুরোনো পার্টি।’ জলপাইগুড়ি কেন্দ্রে বামফ্রন্ট মনোনীত কংগ্রেস সমর্থিত সিপিআইএম প্রার্থী দেবরাজ বর্মণের সমর্থনে প্রতিদিন কর্মীরা এভাবেই মানুষের কাছে যাচ্ছে। আজ করোলা ভ্যালি চা বাগানে প্রচারে।