প্রতিবেদন

রক্তাল্পতা ভোগাচ্ছে? এই ৫ খাবারে মিলবে সুরাহা

রক্তাল্পতা ভোগাচ্ছে? এই ৫ খাবারে মিলবে সুরাহা

দেহে আয়রনের ঘাটতি থাকলে নানা ধরনের সমস্যা দেখা যায়। শরীরে বাসা বাঁধে রক্তাল্পতা। শরীর দুর্বল হয়ে যায়। তাই শরীরে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বজায় রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ওষুধ ছাড়াও রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বজায় রাখা সম্ভব। খাদ্য তালিকায় যুক্ত করতে হবে বেশ কয়েকটি খাবার। দেখে নিন সেই খাবারের তালিকা। সুস্থ থাকতে শাকসবজি খেতে হবে প্রছুর পরিমাণে। বিট, টমেটো, পালং শাক, কুমড়োর এই ধরনের সবজি খাদ্য তালিকায় রাখতে হবে। কাঁচা লঙ্কা, ক্যাপসিকামের ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে বেশী পরিমাণে। রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বজায় রাখতে কাজু, আমন্ড, আখরোট, কিশমিশ, খেজুরের মতো ড্রাই ফ্রুটস রাখতে হবে। ডার্ক চকোলেট হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। আয়রনের ঘাটতি…
Read More
সন্তানের বয়স অনুযায়ী কি কি খাওয়ানো উচিত?

সন্তানের বয়স অনুযায়ী কি কি খাওয়ানো উচিত?

শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশের জন্য উপযুক্ত পরিমাণে খাবার ও ক্যালোরি দরকার হয়, যাতে পুষ্টি থাকে একই সঙ্গে এনার্জিতে ভরপুর থাকে। খারাপ খাবার থেকে শুরু করে, খারাপ লাইফস্টাইল, বাড়তি মেদ বা ডায়াবেটিসের শিকার। জন্মের পর থেকে যখন একটি শিশু থাকা খাওয়া শুরু করে, বেশি পরিমাণে খারাপ, নোনতা এবং ফ্যাটে ভরপুর খাবার খাওয়া শুরু করে। তখন শরীরে ফ্যাটের মাত্রা বাড়তে থাকে। এবং তাদের স্বাস্থ্যের ক্ষতি হতে শুরু করে। মুখের স্বাদের জন্য তারা এসব খাবার বেশি খেতে চায় কিন্তু তারা জানেও না নিজেদের কত বড় ক্ষতি ডেকে আনছে। বাবা মায়ের উচিৎ সেই বিষয়ে খেয়াল রাখা। ন্যাশন্যাল লাইব্রেরি অফ মেডিসিন সূত্রে জানতে পারা…
Read More
ভিটামিন বি ১২-এর অভাবে শরীরে কি কি সমস্যা হতে পারে?

ভিটামিন বি ১২-এর অভাবে শরীরে কি কি সমস্যা হতে পারে?

হঠাৎ করেই শুরু হয়েছে কাশি? অ্যান্টিবায়োটিক থেকে আয়ুর্বেদিক ওষুধ খেয়েও কাশি কমছে না? এটা কেবল ঠান্ডা লাগার কাশি নাও হতে পারে। এর পিছনে মারাত্মক কারণ থাকতে পারে। ঠান্ডা লেগে কাশি হলে সাধারণত ওষুধ খেলে কয়েকদিন বা এক সপ্তাহের মধ্যে কমে যায়। কিছু সময় কয়েক সপ্তাহ বা মাস খানেক কাশি চলতে পারে। কিন্তু ওষুধ খেয়ে, গারগিল করে মাস পেরিয়ে যাওয়ার পরেও কাশি না কমলে চিন্তার বিষয়। চিকিৎসকদের মতে, কাশি হতে পারে অ্যালার্জির কারণে। অনেকেরই অ্যালার্জি রয়েছে ধুলোবালিতে। বায়ুতে দূষণের মাত্রা বেড়ে গেলে বা বেশি ধুলোবালির মধ্যে থাকলে কাশি শুরু হতে পারে। অ্যালার্জির কাশি হলে সাধারণত এক নাগাড়ে কাশি হয় না। মাঝেমধ্যে…
Read More
এই লক্ষণগুলি হার্ট অ্যাটাকের কারণ হতে পারে

এই লক্ষণগুলি হার্ট অ্যাটাকের কারণ হতে পারে

গত কয়েক বছর ধরে কমবয়সিদের মধ্যে হার্ট অ্যাটাকের ঘটনা বেড়েছে। এর পেছনের কারণ হলো অস্বাস্থ্যকর লাইফস্টাইল। তবে, অনেক সময় এমনও হয় হার্ট অ্যাটাক হয়ে গেল, অথচ আপনি টের পেলেন না। এমন অনেক হৃদরোগ রয়েছে, তা জানান দিয়ে আসে না। এমনই একটি রোগ হল ‘সাইলেন্ট হার্ট অ্যাটাক’। অনেক লক্ষণ রয়েছে হার্ট অ্যাটাকের। কিন্তু সেরকম কোনও লক্ষণ নেই ‘সাইলেন্ট হার্ট অ্যাটাক’-এর। একে মায়োকার্ডিয়াল ইনফ্রাকশন বলে। মায়োকার্ডিয়াল ইনফ্রাকশন, এই অবস্থায় হার্ট অক্সিজেন পায় না ঠিকমতো। এর জেরেই হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ে এছাড়াও উচ্চ কোলেস্টেরল, ডায়াবেটিস, ওবেসিটি, উচ্চ রক্তচাপের মতো সমস্যা থাকলেও আপনি সাইলেন্ট হার্ট অ্যাটাকে আক্রান্ত হতে পারেন। তবে, সাইলেন্ট হার্ট অ্যাটাকেরও বেশ কিছু…
Read More
আপনিও হতে পারেন ‘সাইলেন্ট হার্ট অ্যাটাক’-র শিকার, লক্ষন চিনুন

আপনিও হতে পারেন ‘সাইলেন্ট হার্ট অ্যাটাক’-র শিকার, লক্ষন চিনুন

আজকাল কম বয়সীদের মধ্যে ‘সাইলেন্ট হার্ট অ্যাটাক’-র ঝুঁকি বেড়ে যাচ্ছে। এর জন্য দায়ী অতিরিক্ত মানসিক চিন্তা এবং শারীরিক পরিশ্রম। তবে এই রোগের সবচেয়ে বড় সমস্যা হল, এর শিকার হলেও আপনি টের পাবেন না। ধীরে ধীরে তা আপনাকে ধ্বংস করে দেবে নিয়ে যাবে মৃত্যুর পথে। তাই আপনিও সাইলেন্ট হার্ট অ্যাটাকের শিকার কিনা, বুঝে নিন। ১ অতিরিক্ত ক্লান্তি অনুভব করা, পর্যাপ্ত পরিমাণে বিশ্রাম নেওয়ার পরেও ক্লান্তি দূর না হওয়া।২ বুকে সারাক্ষণ চাপ চাপ অনুভব হওয়া।৩ শ্বাসকষ্ট জনিত রোগে ভোগা৪ রাতে সঠিক সময় ঘুম না আসা৫ ঘনঘন খিদে পাওয়া বা একেবারেই খিদে না পাওয়া।এই লক্ষণ গুলো দেখা গেলে চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।
Read More
রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে ওষুধের পাশাপাশি ঘরোয়া উপায়ে ভরসা রাখতে পারেন

রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে ওষুধের পাশাপাশি ঘরোয়া উপায়ে ভরসা রাখতে পারেন

ডায়াবেটিসের নাম শুনলেই বন্ধ করে দেন চিনি খাওয়া। তবে, আগে এই রোগ নিয়ে মানুষের মধ্যে যতটা ভয়ভীতি ছিল, এখন নেই বললেই চলে। সচেতনতা বেড়েছে। কিন্তু ডায়াবেটিসের রোগী এখন ঘরে ঘরে। আর সেখানেই আয়ুর্বেদিক টোটকা বেছে নিচ্ছেন। আয়ুর্বেদে এমন বেশ কিছু ভেষজ উপাদান ব্যবহার করা হয়, যা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এই ৫ ভেষজ খেতে পারেন আপনিও চাইলে। তুলসি পাতা: ছাদবাগানে রয়েছে তুলসি গাছ। সেখান থেকেই তুলে খেয়ে নিন ৫-৬টা পাতা। নিয়মিত তুলসি পাতার রস খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। তুলসি পাতা শারীরিক প্রদাহ কমানোর পাশাপাশি একাধিক রোগের ঝুঁকিও কমিয়ে দেয়। অর্জুন: আয়ুর্বেদে বিভিন্ন রোগের চিকিৎসায় ব্যবহার…
Read More
পাতলা শরীর কি ব্যক্তিত্ব নষ্ট করছে? এই টিপসগুলো মানলেই মিলবে ফল

পাতলা শরীর কি ব্যক্তিত্ব নষ্ট করছে? এই টিপসগুলো মানলেই মিলবে ফল

সমাজে শুধুমাত্র মোটা হলে নয়, অতিরিক্ত রোগা হলেও বডিসেমিংয়ের শিকার হতে হয়। নানান কটু কথা আমাদের শুনতে হয়। কিন্তু মোটা থেকে রোগা হওয়ার জন্য গুগল কিংবা ইউটিউবে এত রকমের টিপস বা টোটকা থাকলেও। মোটা হওয়ার জন্য সেরকম উপযুক্ত কোন টিপস দেখতে পাওয়া যায় না। আজ আপনাদের জন্য এই প্রতিবেদনে রইল এক বিশেষ টিপস। ১ রোজ সকালে এক গ্লাস করে দুধ পান করুন। দুধের পরিমাণে প্রোটিন কার্বোহাইড্রেট এবং প্যাড এই তিনটি উপাদানই পরিপূর্ণভাবে থাকে। দুধ খেলে আপনাদের ওজন খুব দ্রুত বৃদ্ধি পাবে। তবে সাধারন পাতে দুধ খাবার থেকে বেশি কার্যকরী হবে ক্রিম দুধ খাওয়া। যেকোনো বাজারে আপনারা একটি সহজেই পেয়ে যেতে…
Read More
কারিপাতা খেলে কমবে কোলেস্টেরল, সুস্থ থাকবে হার্ট

কারিপাতা খেলে কমবে কোলেস্টেরল, সুস্থ থাকবে হার্ট

হার্ট আমাদের দেহের অন্যতম জরুরি অঙ্গ। হার্ট সুস্থ রাখতে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখা জরুরি। হার্ট ব্লক হয়ে যেতে পারে কোলেস্টেরল বেশি হলে এবং জীবন ঝুঁকির মধ্যে পড়তে পারে। রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে স্পাইসি খাবার খাওয়ার ব্যাপারে যেমন রাশ টানা জরুরি, তেমনই বিভিন্ন সাধারণ খাবার ও আয়ুর্বেদিক ওষুধের মাধ্যমে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। সাধারণত, ঘি, মাখন, চিজ-সহ বাদাম ও তেলজাতীয় খাবার বেশি খেলে রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যায়। তাই নির্দিষ্ট বয়সের পর এই সমস্ত খাবার খাওয়া নিয়ন্ত্রণ করা জরুরি। রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে স্পাইসি খাবার খাওয়ার ব্যাপারে যেমন রাশ টানা জরুরি, তেমনই বিভিন্ন সাধারণ খাবার ও আয়ুর্বেদিক…
Read More
টক দইয়ের সাথে এই খাবারগুলি ভুলেও খাবেন না, সুস্থ থাকতে আজই সজাগ হোন

টক দইয়ের সাথে এই খাবারগুলি ভুলেও খাবেন না, সুস্থ থাকতে আজই সজাগ হোন

গরমে নিয়ম করে অনেকেই টক দই খাচ্ছেন। যদিও সারা বছর টক দই খাওয়া হয়। তবে গরমে বিরতি নেই। শেষপাতে টক দই না খেলে ঠিকমতো স্বস্তি পাওয়া যাচ্ছে না। শীত হোক বা গরম, টক দই নিয়ম করে খাওয়ার অভ্যাস তৈরি করলে স্বাস্থ্য নিয়ে আর ভাবতে হয় না। গরমে রোজ দই খাচ্ছেন, ভাল কথা। কিন্তু কিছু খাবার রয়েছে, যেগুলি দইয়ের সঙ্গে না খাওয়াই শ্রেয়। তা হলে দইয়ের স্বাস্থ্যগুণ পাবে না শরীর। সেই সঙ্গে নানা শারীরিক সমস্যাও দেখা দিতে পারে। দুধ: দুধ এবং দই দু’টিতেই প্রোটিন, ফ্যাট রয়েছে। ফলে একসঙ্গে দুধ, দই খেলে অম্বল হতে পারে। সেই সঙ্গে বুক জ্বালা, পেটে অস্বস্তির মতো…
Read More
কীভাবে আটকাবেনবার্ধক্যের ছাপ? রইল টিপস

কীভাবে আটকাবেনবার্ধক্যের ছাপ? রইল টিপস

বার্ধক্য একটি প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া যা প্রতিটি ব্যক্তির জীবনে আসবেই। আপনি লক্ষ্য করতে পারবেন আপনার চুল ধূসর বা সাদা হয়ে যাচ্ছে বা আপনার ত্বক ঝুলে পড়তে শুরু করেছে। তবে বার্ধক্য প্রক্রিয়া থামানো না গেলেও কমানো সম্ভব। অ্যান্টি-এজিং কৌশলগুলির মধ্যে রয়েছে প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে জল পান করা, আপনার ত্বককে ময়শ্চারাইজ করা এবং সানস্ক্রিন ব্যবহার করা। আপনার বয়স বাড়ার সাথে সাথে সুষম খাদ্য এবং নিয়মিত শারীরিক ক্রিয়াকলাপের সাথে নিজেকে যুক্ত রাখতেই হবে। সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন। আপনার ত্বকের যত্ন নিন। সুষম আহার নেওয়ার চেষ্টা করুন। মুখের পাশাপাশি শরীরের ত্বকেরও যত্ন নিন। ধূমপান থেকে বিরত থাকুন। শরীর চর্চা করুন। খাদ্যতালিকায় প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, ক্যালসিয়াম, খনিজ সব…
Read More
কোন ৫ কারণে গরমেও নিয়ম করে খাবেন আমলকি?

কোন ৫ কারণে গরমেও নিয়ম করে খাবেন আমলকি?

শীতকালীন রোগবালাই থেকে দূরে থাকতে অত্যন্ত ভরসাযোগ্য হলো আমলকি। তবে শুধু শীতকাল নয়, আমলকির উপকারীতা নাকি গরমেও সমান। চিকিৎসক এবং পুষ্টিবিদেরা তেমনটাই জানাচ্ছেন। গরমেও শারীরিক সমস্যার অন্ত নেই। একটার পর একটা লেগেই আছে। আমলকি খেলে বাড়তি কোনও সুফল পাওয়া যাবে কি? সংক্রমণের ঝুঁকি কমায়: প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে আমলকিতে। প্রতিরোধ শক্তি বাড়িয়ে তোলে এই ভিটামিন। সংক্রমণের সঙ্গে লড়াই করার শক্তি জোগায় শরীরে। এমনকি আমলকি যেকোনও অসুস্থতা থেকে দ্রুত সেরে উঠতে সাহায্য করে। হজমের গোলমাল কমে: গরমে হজমের গোলমাল লেগেই আছে। গ্যাস-অম্বলের সমস্যা এড়াতে আমলকি হতে পারে অন্যতম ভরসা। প্রচুর পরিমাণে ফাইবার আমলকিতে আছে। যা হজমশক্তি উন্নত করে। ফলে পেটের…
Read More
তরুণ প্রজন্মের মধ্যে বাড়ছে কিডনির সমস্যা, কি করলে বাঁচবেন এই সমস্যা থেকে?

তরুণ প্রজন্মের মধ্যে বাড়ছে কিডনির সমস্যা, কি করলে বাঁচবেন এই সমস্যা থেকে?

অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন, অনিয়মিত খাওয়া-দাওয়া, শরীরচর্চা না করার প্রবণতা একাধিক লাইফস্টাইল ডিজিজ ডেকে আনে। তার মধ্যে কোলেস্টেরল, ডায়াবেটিস রয়েছে। হলদে বা লালচে প্রস্রাবের রং, কোমরের নীচের অংশে যন্ত্রণা, বমি-বমি ভাব—এই ধরনের উপসর্গই জানান দেয় যে আপনার কিডনিতে পাথর হয়েছে। ব্যথা-যন্ত্রণা সহ্য করতে হয় কিডনিতে পাথর হলে। সময় থাকতে কিডনির দেখভাল না করলে অস্ত্রোপচার করা ছাড়া সুস্থ হওয়ার আর কোনও উপায় থাকে না। মূলত জীবনধারার কারণেই পাথর জমে কিডনিতে। পর্যাপ্ত পরিমাণ জল না খাওয়া থেকে শুরু করে অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার প্রবণতা কিডনির সমস্যা বাড়িয়ে তোলে। এছাড়া আপনার ডায়েটে যদি অক্সালেট ও ক্যালসিয়ামের মাত্রা অত্যধিক বেশি হয়, সেখান থেকে পাথর তৈরি হতে পারে।…
Read More
কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে খান এই ছয় খাবার

কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে খান এই ছয় খাবার

ডায়াবেটিস, প্রেশারের মতো এখন ঘরে ঘরে কোলেস্টেরলের রোগীও। কোলেস্টেরলের বাড়বাড়ন্ত হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়িয়ে তোলে। কিন্তু আপনি যদি ভেবে বসেন থাকেন যে, শুধুমাত্র শীতকালে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ে, এই ধারণা ভুল। কোলেস্টেরলের মাত্রা গরমেও বাড়তে পারে। আর কোলেস্টেরলকে নিমন্ত্রনে রাখার সবচেয়ে সহজ উপায় হল ডায়েট। ফ্যাট ও ক্যালোরি যুক্ত খাবার এড়িয়ে চললেই কোলেস্টেরলের হাত থেকে কিছুটা রেহাই মেলে। কিন্তু কোলেস্টেরলকে হাতের মুঠোয় রাখতে গেলে ৬টি খাবার রোজ খেতে হবে। ওটস: প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে ওটসের মধ্যে। ওটস গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল ট্র্যাক্টে পিত্ত অ্যাসিডের সঙ্গে যুক্ত হয়ে রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে হৃদরোগের প্রতিরোধে সক্ষম ওটস। ফ্ল্যাক্স সিড: ফ্ল্যাক্স সিড…
Read More
এই উপায় বাঁচুন হিটস্ট্রোক থেকে

এই উপায় বাঁচুন হিটস্ট্রোক থেকে

তীব্র তাপদাহে বাঙালীর একেবারে মরমর দশা। রোদের চড়া তাপে একেবারে নাকানি-চোবানি খেতে হচ্ছে সাধারণ মানুষকে। বাড়ছে হৃদরোগ জনিত সমস্যা। বয়স মানছে না হেটস্টোক। যেকোনো বয়সের মানুষই হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে অকালে প্রাণ দিচ্ছে। তাই হিটস অফ জনিত সমস্যা একেবারেই এড়িয়ে যাবেন না। আগে থেকে সাবধানতাও অবলম্বন করতে হবে। খাদ্যাভাসে বদল আনতে হবে। তেল মসলা কে এই সময় একেবারেই না করুন। স্ট্রেস একেবারেই নেবেন না। পর্যাপ্ত পরিমাণে জল খান। দিনে পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমান। এবং নিয়মিত শরীরচর্চায় অভ্যস্ত করুন নিজেকে।
Read More