পশ্চিমবঙ্গে অবশেষে নদিয়ার সীমান্তে জমি পেল BSF

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে ভারত বিদ্বেষী মনোভাব ক্রমশই বাড়ছে প্রতিবেশী বাংলাদেশে। এই পরিস্থিতিতে নতুন করে মাথাচারা দিয়েছে সীমান্তে অনুপ্রবেশের বিষয়টি। প্রায় প্রতিদিনই নিয়ম করে রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় ধরা পড়ছে অনুপ্রবেশকারী বাংলাদেশি নাগরিক। এর মধ্যে অনেকে আবার রোহিঙ্গাও রয়েছে। বারবার রাজ্যের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে সরকার জমি না দেওয়ার জন্যই এভাবে দীর্ঘদিন ধরে অরক্ষিত হয়ে রয়েছে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের বিস্তীর্ণ অংশ। অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে ভারত বিদ্বেষী মনোভাব ক্রমশই বাড়ছে প্রতিবেশী বাংলাদেশে। এই পরিস্থিতিতে নতুন করে মাথাচারা দিয়েছে সীমান্তে অনুপ্রবেশের বিষয়টি। প্রায় প্রতিদিনই নিয়ম করে রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় ধরা পড়ছে অনুপ্রবেশকারী বাংলাদেশি নাগরিক। এর মধ্যে অনেকে আবার রোহিঙ্গাও রয়েছে। বারবার রাজ্যের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে সরকার জমি না দেওয়ার জন্যই এভাবে দীর্ঘদিন ধরে অরক্ষিত হয়ে রয়েছে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের বিস্তীর্ণ অংশ।

এই অঞ্চলে কাঁটাতারের বেড়া দেওয়া যায়নি। আর তারই সুযোগ নিয়ে চলছে বেআইনি অনুপ্রবেশ। ২০২৪-এর শেষে পেট্রাপোল বর্ডারে একটি সরকারি অনুষ্ঠানে এসেও এই অভিযোগ করেছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। এছাড়া রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী থেকে শুরু করে রাজ্য বিজেপি সভাপতি তথা কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার সকলেই রাজ্যের বিরুদ্ধে বিএসএফকে জমি না দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে বারবার। এবার বড় সুখবর সামনে এল। অবশেষে ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফকে জমি দিচ্ছে রাজ্য সরকার।

নবান্ন সূত্রে এই খবর নিশ্চিত করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, নতুন বছরের ৪ জনুয়ারি এ নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে খোলা চিঠি দিয়েছিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তিনি দাবি করেছিলেন, ১৮টি ক্ষেত্রে রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে বিএসএফকে কোনও জমি হস্তান্তর করা হয়নি। আর ১৭টি সীমান্ত ফাঁড়ি তৈরি করার জন্য জমি অধিগ্রহণের প্রক্রিয়া মুলতুবি হয়েছে। তাই কেন্দ্রীয় বরাদ্দ পাঠানো বন্ধ হয়ে গিয়েছে।