বেশ কিছুদিন ধরে আলোচনার শিরোনামে সন্দেশখালি। রাজ্য রাজনীতিতেও কিছুটা প্রভাব ফেলেছে এই মামলা। এবার এই মামলায় আদালতের নির্দেশে বর্তমানে সন্দেশখালি কাণ্ডের তদন্ত করছে সিবিআই। এবার কেন্দ্রীয় এজেন্সি সূত্রে দাবি, বেআইনি অস্ত্র এবং গুলির কারবারও ছিল সন্দেশখালির ‘বাঘে’র।
সন্দেশখালিতে এক শাহজাহান ঘনিষ্ঠের আত্মীয়ের বাড়িতে হানা দিয়ে উদ্ধার হয়েছিল বিপুল অস্ত্রভাণ্ডার। সন্দেশখালির সরবেড়িয়া মল্লিকপুর পঞ্চায়েত এলাকা নিবাসী আবু তালেব মোল্লার বাড়ি থেকে মিলেছিল বিদেশি পিস্তল, রিভলভার থেকে শুরু করে কার্তুজ।
কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে দাবি করা হচ্ছে, ভুয়ো কাগজ দিয়ে বাইরের রাজ্য থেকে অন্তত ৫০০টি বন্দুকের লাইসেন্স বানিয়েছিলেন শাহজাহান এবং তাঁর সাঙ্গপাঙ্গরা। ইতিমধ্যেই প্রায় ৬০টির হদিশ মিলেছে বলে খবর। কলকাতার বেশ কয়েকটি দোকানের রশিদও মিলেছিল তাঁর বাড়িতে। রাজ্যের প্রায় ৬০টির বেশি লাইসেন্সের খোঁজ মিলেছে।