প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের টেট পরীক্ষা দিয়েছিলেন ২০১৪ সালে। ২০১৬ সালে নিয়োগের তালিকা প্রকাশ হলেও জলপাইগুড়ি জেলার ৭ জনের নাম ছিল না সেই তালিকায়। অভিযোগ, নিয়োগের পরীক্ষায় ৬ টি প্রশ্ন ভুল ছিল।
রাজ্যের অন্যান্য জেলার সঙ্গে এই সাত চাকরি প্রার্থীও মামলা দায়ের করেছিলেন কলকাতা হাইকোর্টে। ২০১৮ সালের সেই মামলার রায় ঘোষণা করেছেন বিচারক অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়।
আদালতের নির্দেশ মেনে অবশেষে চাকরিতে যোগ দিয়েছেন সাত জন। চাকরি পেয়ে খুশি তারা। জেলা প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শক শ্যামল চন্দ্র রায় বলেন, ” দুই শিক্ষিকা ও পাঁচ শিক্ষককে নিয়োগ পত্র দেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যেই তাঁরা কাজে যোগ দিয়েছেন জেলার রাজগঞ্জ, ময়নাগুড়ি এবং ধুপগুড়ি ব্লকে।”