রাজ্যে জুড়ে একাধিক দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে তোলপাড় পরিস্থিতি। যতদিন এগিয়ে চলেছে ততই প্রকাশ্যে এসেছে একের পর এক তথ্য, নাম জড়িয়েছে একাধিকের। এমনকি গ্রেফতার হয়ে জেলে হয়েছে অনেকের। এই পরিস্থিতিতে ক্রমশ্যই নয়া মোড় নিচ্ছে রোজভ্যালির তদন্ত। ২০১৫ সালের মার্চ মাসে রোজভ্যালি সংস্থার কর্ণধার গৌতম কুণ্ডুকে গ্রেপ্তার করেছিল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ইডি। বর্তমানে জেলেই রয়েছেন।
পাশাপাশি গৌতমবাবুর স্ত্রীকে গ্রেফতার করেছিল আরেক তদন্তকারী সংস্থার সিবিআই। সূত্রের খবর, নতুন করে রোজভ্যালির কর্ণধার গৌতম কুণ্ডুর ২৫০ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছে ইডি। সবমিলিয়ে রোজভ্যালিকাণ্ডে এখনও পর্যন্ত বাজেয়াপ্ত হওয়া সম্পত্তির পরিমান গিয়ে দাঁড়ালো ১ হাজার ১১৭ কোটি ৭১ লক্ষ টাকা।
ইডি সূত্রে খবর, পশ্চিমবঙ্গ ছাড়াও বিহার, মহারাষ্ট্র ও মধ্যপ্ৰদেশের একাধিক জায়গায় ছড়িয়ে থাকা সংস্থার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছে ইডি। জানা গিয়েছে সেইসব সম্পত্তি কর্ণধার গৌতম কুণ্ডু ও তার স্ত্রীর নামে ছিল। সেই তালিকায় রয়েছে একাধিক বাড়ি-জমি।