১৯ জুলাইয়ের পর আরো খারাপ হতে পারে করোনা পরিস্থিতি আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের । সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার হার বুঝতে যে রিপ্রোডাকশন নাম্বার বা আর ফ্যাক্টর ব্যবহার করা হয় তা জুলাই’এর প্রথম সপ্তাহে বেড়ে হল ১.১৯। ২৬ জুন আর ফ্যাক্টর ছিল ১.১১। সেই হিসাবে ৪ জুন অ্যাক্টিভ রোগীর সংখ্যা প্রায় আড়াই লক্ষ হবে বলে অনুমান করা হয়েছিল। সেই অনুমান অক্ষরে অক্ষরে মিলে গিয়েছে।
বর্তমান আর ফ্যাক্টর বজায় থাকলে আগামী ১৯ জুলাই অ্যাক্টিভ রোগীর সংখ্যা দাঁড়াবে প্রায় ৪ লক্ষ। গত ৫ মে থেকে ১৩ জুন’এর মধ্যে আর ফ্যাক্টর ১.২’এ এসে দাঁড়িয়েছিল। বোঝা যাচ্ছে, সংক্রমণের পরিস্থিতি আবার জুন’এর প্রথম সপ্তাহের অবস্থায় ফিরে গেল। আনলক ২ এ বিধি মানার প্রতি প্রচণ্ড অনীহাই যে আসল কারণ তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।
তবে সংক্রমণ এখন দেশের ৪৩ টি জেলাতে সীমাবদ্ধ। ৭৩৩ টি জেলার মধ্যে এই ৪৩ টি জেলাতেই ৮০ শতাংশ সংক্রমিতর খোঁজ মিলেছে। যে সব রাজ্যে আর ফ্যাক্টর জাতীয় গড়ের চেয়ে বেশি বা সমান সেগুলো হ’ল মহারাষ্ট্র ১.১৯, তামিলনাড়ু ১.২২, কর্নাটক ১.৬৬, দিল্লি ১.২৬, তেলেঙ্গানা ১.৬৫, অন্ধ্র ১.৩২। সংক্রমণ বাড়ছে গুজরাট ও পশ্চিমবঙ্গে