ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিলের সাম্প্রতিক গোল্ড ডিমান্ড ট্রেন্ডস রিপোর্ট জানাচ্ছে, কোভিড-১৯ প্যান্ডেমিক খুবই ক্ষতিগ্রস্ত করেছে সোনার বাজার। এইচ১ ২০২০-তে মোট চাহিদা ৬% কমে গিয়ে ২,০৭৬ টন হয়েছে, ২০১৯-এর একই সময়কালের তুলনায়। তবে এইচ১-এ গোল্ড-ব্যাকড ইটিএফ রেকর্ড পরিমাণ বেড়ে ৭৩৪ টন হয়েছে। বার ও কয়েনে বিনিয়োগ খুবই কমেছে দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে। এইচ১-এ ১৭% হ্রাস পেয়ে হয়েছে ৩৯৭ টন। লকডাউন ও সোনার দামের বৃদ্ধির ফলে গ্রাহকদের অনীহার কারণে জুয়েলারির চাহিদাও ৪৬% পড়ে গিয়ে ৫৭২ টন হয়েছে।
দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে গোল্ড ইটিএফ-এর প্রতি আগ্রহ বাড়ায় এইচ১-এ তা রেকর্ড-ব্রেকিং ৭৩৪ টন হয়েছে। প্রথমার্ধের ইনফ্লো বিগত ২০০৯-এর ৬৪৬ টনের বার্ষিক রেকর্ড অতিক্রম করে গ্লোবাল হোল্ডিংকে ৩,৬২১ টনে তুলে দিয়েছে। গোল্ড কয়েন ও স্মল বারে বিনিয়োগ দ্রুতহারে কমে গিয়েছে এইচ১-এ – ১৭% নেমে ৩৯৭ টন হয়েছে যা এইচ১ ২০০৯-এর পর সর্বনিম্ন। কোভিড-১৯ ও মূল্যের উচ্চতার কারণে এইচ১-এ জুয়েলারির চাহিদা অর্ধেক হয়ে ৫৭২ টন হয়েছে। অতিমারির প্রভাবে দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে সোনার চাহিদা কমে ২৫১ টন হয়েছে। এইচ১-এ কেন্দ্রিয় ব্যাংকগুলি কিনেছে ২৩৩ টন সোনা, যা ২০১৯-এর রেকর্ড লেভেলের ৩৯% নীচে।