ভারতের ১১টি শহরে ৩ থেকে ২৪ মার্চ পর্যন্ত আইপিএসওএস পরিচালিত এক সাম্প্রতিক সমীক্ষায় জানা গিয়েছে, অংশগ্রহণকারীদের ৯১ শতাংশ স্ন্যাকিংয়ের জন্য স্বাস্থ্যকর বিকল্প পছন্দ করেন। ওই সমীক্ষাটি চালানো হয়েছিল নিরামিষাশী ও অনিরামিষাশী উভয় শ্রেণির মানুষের মধ্যে স্ন্যাকিং হ্যাবিট ও প্রেফারেন্স জানার জন্য। ফলাফল থেকে ইঙ্গিত পাওয়া গিয়েছে উভয় শ্রেণির মানুষ অ্যামন্ডস ও ফ্রুটসের মতো স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর স্ন্যাক পছন্দ করেন। ৭২ শতাংশ অংশগ্রহণকারী জানিয়েছেন, তারা স্বাস্থ্যের পক্ষে উপকারী বলে অ্যামন্ডস খেয়ে থাকেন। দেখা গিয়েছে অ্যামন্ডস গ্রহণকারীর সংখ্যার দিক থেকে উপরে রয়েছে দিল্লি (৯৩%), মুম্বই (৮২%) ও চেন্নাই (৭৯%)। ৪১ থেকে ৫০ বছর-বয়সীদের মধ্যেই ফ্রুট ও অ্যামন্ডসের মতো স্বাস্থ্যসম্মত স্ন্যাক গ্রহণের প্রবণতা বেশি। এই সমীক্ষার ফলাফলকে স্বাগত জানিয়েছেন ‘নিউট্রিশন অ্যান্ড ওয়েলনেস কনসাল্টেন্ট’ শীলা কৃষ্ণমূর্তি, ম্যাক্স হেলথকেয়ার দিল্লি’র রিজিয়োনাল হেড (ডায়েটেটিক্স) ঋতিকা সমাদ্দার ও ‘পাইলেটস এক্সপার্ট অ্যান্ড ডায়েট অ্যান্ড নিউট্রিশন কনসাল্টেন্ট’ মাধুরী রুইয়া। স্ন্যাকিং প্যাটার্নের দিক থেকে ভারতে যে অভ্যাসগত পরিবর্তন হচ্ছে ও স্বাস্থ্যকর বিকল্পের দিকে প্রবণতা বাড়ছে, তাতে অ্যামন্ডস নিরামিষাশী ও অনিরামিষাশী সব বয়সের মানুষের মধ্যে এক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিচ্ছে।