২০০১ সালে চন্দ্রশেখর ঘোষ একটি এনজিও রূপে বন্ধন চালু করেছিলেন, যার উদ্দেশ্য ছিল মহিলাদের ক্ষমতায়ণ ও দারিদ্র দূরীকরণ। পরবর্তীতে এনজিও’র কাজকর্মের পরিধি বিস্তৃত হয় ও উন্নয়ণমূলক কাজ চালানোর জন্য দুটি ট্রাস্ট গঠন করা হয় – ফিনান্সিয়াল ইনক্লুশন ট্রাস্ট (ফিট) ও নর্থ-ইস্ট ফিনান্সিয়াল ইনক্লুশন ট্রাস্ট (নেফিট)। ২০১৫ সালে বন্ধন ব্যাঙ্ক গঠনের পর ফিট ও নেফিট এই ব্যাঙ্কের প্রোমোটারের ভূমিকা নিয়েছে। বর্তমানে যে অভূতপূর্ব কঠিন পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে চলেছে দেশ, সেইসময়ে চন্দ্রশেখর ঘোষ ব্যক্তিগত উদ্যোগে এবং ফিট ও নেফিট বিপন্ন মানুষজনের খাদ্য জোগাতে এগিয়ে এসেছে। এজন্য তারা বিভিন্ন রাজ্য সরকারকে ২৫ কোটি টাকা এবং পিএম কেয়ার্স ফান্ডে ২৫,০১,০০,০০১ টাকা দান করেছেন। প্রতিটি পরিবারের ১৫ দিনের খাদ্যের জন্য ১,০০০ টাকা হিসেবে তারা মোট ৫০,০১,০০,০০১ টাকারও বেশি দান করেছেন, যার দ্বারা দেশের ৫ লক্ষেরও বেশি পরিবার উপকৃত হবে।