বায়ুসেনা ও নৌবাহিনীকেও প্রস্তুত থাকার নির্দেশ

নয়াদিল্লি: জবাব দিতে তৈরি সেনা। প্রস্তুত বদলা নিতে। লাদাখ সীমান্ত পেরিয়ে ভারতের ভূমিতে ঢুকে চীনা ফৌজ ২০ ভারতীয় সেনাকে যে নৃশংসতায় হত্যা করেছে, তার প্রত্যাঘাতে মরিয়া তিন সামরিক বাহিনী। প্রবল ক্রোধ ও ক্ষোভে ফুঁসছে দেশ। সেই আবেগের সঙ্গে সঙ্গতি রেখেই প্রধানমন্ত্রী ও প্রতিরক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকের পর মঙ্গলবার রাতে চিফ অব ডিফেন্স স্টাফ বিপিন রাওয়াত সেনা বায়ুসেনা এবং নৌবাহিনীকে ‘এক্সট্রিম’ অ্যালার্ট দিয়েছেন। বলেছেন যে কোনও পরিস্থিতির জন্য প্রস্তুত হতে। এই অ্যালার্টের পর শুধু লাদাখ নয়, উত্তরাখণ্ড, সিকিম, অরুণাচল প্রদেশ, জম্মু-কাশ্মীর, রাজস্থান, পাঞ্জাব, হিমাচল প্রদেশ—প্রত্যেকটি সীমান্তে বিপুল সংখ্যক সেনা বৃদ্ধি শুরু হয়েছে। উত্তরাখণ্ডের চামোলি, যোশীমঠ, উত্তরকাশী থেকে ইন্দো টিবেটান বর্ডার পুলিসকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে সীমান্তে। ভারতের আশঙ্কা, চীন এবং পাকিস্তান একযোগে দুই সীমান্তে অশান্তির প্ল্যান করেছে।