উত্তেজনার পারদ বাড়ছে শহরে। শহর জুড়ে বিক্ষিপ্ত হিংসার চিত্র। লকডাউনের মাঝেই শহর জুড়ে শুরু হয়েছে তীব্র অশান্তি। দফায় দফায় রণক্ষেত্রের চেহারা নিচ্ছে শহরের সড়ক পথ। কোনও নোটিশ ছাড়া মাত্র ঘণ্টা দেড়েকের ব্যবধানে নারদা মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে তৃণমূল কংগ্রেসের চার জন নেতা-মন্ত্রীকে। কিন্তু এই চার নেতা মন্ত্রীর গ্রেপ্তার হলে তৃণমূল কংগ্রেসের সমর্থকদের বিক্ষোভস্থলে পরিণত হয় কলকাতার রাজপথ। চারিদিকে ইট বৃষ্টি সহ জায়গায় জায়গায় টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ হয়। এই পরিস্থিতি এতটাই উত্তপ্ত হয়েছে যে তাদের কাউকে শারীরিকভাবে আদালতে উপস্থিত করা যাবে না সেই প্রেক্ষিতে ভার্চুয়াল হেয়ারিং করা হবে বলে জানা গিয়েছে। আদালতে ভাচুয়াল হেয়ারিং করা হবে।
নিজাম প্যালেসর বাইরে যা পরিস্থিতি এবং করোনা পরিস্থিতি নিয়ে এই ভার্চুয়াল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে আদালত। কাগজপত্র জমা দেবে সিবিআই। এদিকে তৃণমূল কংগ্রেসের তরফ থেকে দাবি করা হচ্ছে যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের নির্দেশ মতো এই কাজ করেছে সিবিআই। তাদের স্পষ্ট বক্তব্য, বাংলার নির্বাচনের রায় মানতে পারছে না বিজেপি। সেই কারণে প্রতিহিংসার জন্য এই ঘটনা ঘটাচ্ছে।