রিলায়েন্স ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান নীতা আম্বানি বলেন। রিলায়েন্স ফাউন্ডেশন গোটা দেশজুড়ে পাঁচ কোটির বেশি গরীব, শ্রমিক আর লেবারদের মুখে এই দুঃসময়ে খাবার তুলে দিয়েছে। উনি বলেন, যখন মহামারী শুরু হয়েছিল। তখন পিপিই কিটের অভাব আমাদের চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলে দেয়।
রিলায়েন্স ফাউণ্ডেশনের চেয়ারম্যান নীতা আম্বানি আশ্বাস দিয়েছেন যে, করোনার ভ্যাকসিন তৈরি হওয়ার পর রিলায়েন্স কোম্পানি গোটা দেশে সবার বাড়িতে বাড়িতে এই ভ্যাকসিন পৌঁছে দেবে। উনি জানান, এরজন্য কোম্পানি নিজেদের সাপ্লাই চেনের সহযোগিতা নেবে।
নীতা আম্বানি বলেন, করোনার বিরুদ্ধে এখনো অনেক লড়াই বাকি। এই লড়াইয়ের রিলায়েন্স ফাউন্ডেশন সরকার আর মিউনিসিপ্যাল অথরিটি গুলোর সাথে মিলেমিশে কাজ করবে। উনি বলেন, আমি আপনাদের আশ্বাস দিচ্ছি যে, করোনার ভ্যাকসিন তৈরি হলেই আমরা ডিস্ট্রিবিউশন আর সাপ্লাই চেনের সাহায্য নিয়ে এই ভ্যাকসিনকে ভারতের কোনায় কোনায় পৌঁছে দেব। এটা আমাদের জন্য শুধু ব্যবসা না, এটা দেশের প্রতি আমাদের কর্তব্য, ধর্ম আর সেবা।