কিছুদিন আগেই বৈঠকের মিটিং থেকে বেরিয়ে প্রকাশ্যে দলের বিরুদ্ধে, জেলা সভাপতির বিরুদ্ধে মুখ খুলেছিলেন, শাস্তিস্বরূপ সাসপেন্ডের খাঁড়া নেমে এসেছিল তৃনমূল নেতা নিরঞ্জন দাসের ওপর। সেই সাসপেন্ড নেতাকেই দেখা গেল তৃনমূলের বঙ্গধ্বনি কর্মসূচিতে। সাসপেন্ড নেতা নিরঞ্জনের এই চিত্র দেখে জোর বিতর্ক শুরু হয়েছে আলিপুরদুয়ার জেলা জুড়ে।
জানা গেছে, গত ৩০ নভেম্বর জেলা সভাপতি বলেছিলেন দল বিরোধী কাজের জন্য নিরঞ্জন দাসকে দল থেকে সাসপেন্ড করা হয় ৷ দলের সবরকম কাজ থেকে তাকে অব্যহতিও দেওয়া হয় ৷ কিন্তু পিকে র টিম সেই কারণ দর্শানোর চিঠি হাতে পাওয়া দলের কাজ থেকে বিরত থাকতে বলা নেতাকেই কাজে লাগাচ্ছে জেলার বিভিন্ন জায়গায় বঙ্গ ধ্বনি যাত্রায়। এবং যা নিয়ে জেলা তৃণমূলের অন্দরে তৈরি হয়েছে চরম বিশৃঙ্খলার পরিবেশ
দলের জেলা সভাপতির এরকম নির্দেশ দেবার ক্ষমতাই নেই , দলের রাজ্য নেতাদের নির্দেশেই তিনি দলের সব রকম প্রচার অভিযানে অংশ নিচ্ছেন বলে দাবি করছেন নিরঞ্জন দাস ৷ সাসপেন্ডেড নেতা হয়েও জেলার সভাপতিকে রীতিমত বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে দলের প্রচার চালানোয় দলের মধ্যে বিতর্ক শুরু হয়েছে।