এবার সম্পূর্ণ শাড়িজুড়ে সুতোর কাজের তৈরি হলো কৃত্তিবাসী রামায়ণ।স্পষ্ট করে বলতে গেলে বলা যায় যে পুরো শাড়িতে রামায়ণের কাহিনী সুতোর কাজের মাধ্যমে ফুটিয়ে তুলেছেন বাংলার তাঁত শিল্পীরা। কেবলমাত্র সুতোর কাজের বর্ণিত হয়েছে সম্পূর্ণ মহাকাব্যের আখ্যান। অক্লান্ত পরিশ্রমে ভারতীয়দের অন্যতম মহাকাব্য রামায়ণ এর ঐতিহ্য বজায় রাখতে সম্পূর্ণ শাড়িতে তুলে ধরা হয়েছে রামায়ণের পূন্য কথা।
শিল্পীদের এই কাজ অত্যন্ত প্রশংসনীয়। বর্ণনা শুনে নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন যে এই শাড়ির দাম হতে চলেছে আকাশছোঁয়া। এই শাড়ির মজুরি আনুমানিক এক লক্ষ আশি হাজার টাকা। এই শাড়িটির প্রধান কারিগর রাষ্ট্রপতি পুরস্কার প্রাপ্ত তাতে শিল্পী বীরেন কুমার বসাক, তিনি ফুলিয়ার বাসিন্দা। এক্ষেত্রে উল্লেখ্য যে রামায়ণ রচয়িতা কৃত্তিবাস ওঝার জন্মস্থান ও ফুলিয়া। এই মহাকবির প্রতি শ্রদ্ধার কারণেই হয়তো এই এলাকার তাঁতিরা শাড়ির অপুর সুতোর কাজের মাধ্যমে এমন অভূতপূর্ব নিদর্শন ফুটিয়ে তুলেছেন।