হোয়াটসঅ্যাপ যা কিছু করে তার মূলে রয়েছে তাদের ব্যবহারকারীদের নিরাপত্তা। অপব্যবহার প্রতিরোধ এবং অনলাইন নিরাপত্তার প্রচারে হোয়াটসঅ্যাপের এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপ্টেড মেসেজিং পরিষেবা দেওয়া প্লাটফর্মগুলির মধ্যে একটি ইন্ডাস্ট্রি লিডার। যদিও এমন কোনও একক পদক্ষেপ নেই যা অনলাইনে ভুল তথ্য এবং জাল খবরের বিস্তার রোধে সাহায্য করতে পারে, হোয়াটসঅ্যাপ কিছু উল্লেখযোগ্য প্রোডাক্ট ইনভেস্টমেন্ট করেছে যা ব্যবহারকারীদের তাদের বন্ধুবান্ধব এবং পরিবারের সাথে যোগাযোগ করার সময় নিরাপদে থাকতে সক্ষম করে।
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের প্ল্যাটফর্মে তাদের নিরাপত্তার নিয়ন্ত্রণ নিশ্চিত করতে কিছু টিপস জারি করেছে: (ক) গ্রুপ প্রাইভেসি সেটিংস, (খ) ভাইরাল মেসেজগুলির জন্য ফরোয়ার্ড করার সীমা এবং অতিরিক্ত সীমা, (গ) ব্যবহারকারীদের ব্লক করার সুবিধা, (ঘ) স্প্যাম রিপোর্ট করুার ফিচার এবং (ঙ) হোয়াটসঅ্যাপে ফ্যাক্ট চেক নিউজ৷ হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের সন্দেহজনক বা ভুল মনে হয় এমন তথ্য দুবার চেক করতে উৎসাহিত করে।
ভারতে ১০টি স্বাধীন ফ্যাক্ট-চেকিং সংস্থা রয়েছে, সবগুলোই ইন্টারন্যাশনাল ফ্যাক্ট-চেকিং নেটওয়ার্ক দ্বারা প্রত্যয়িত যেগুলি হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাটবটের মাধ্যমে ভুল তথ্য সনাক্ত, পর্যালোচনা এবং যাচাই করতে সাহায্য করে।