13
Feb
রোজকার এই চাপা কষ্টটা আর নিতে পারছে না অনু। এক ছাদের নিচে থেকেও সায়নের সাথে দুরত্বটা ক্রমশ বেড়েই চলেছে । ছোটখাটো বিষয় নিয়েও অশান্তি হয় আজকাল। অথচ অনু প্রাণপণে চেষ্টা করে যাতে অশান্তিটা না হয়। বিয়েটা বাবা মায়ের পছন্দেই হয়েছিল,অনুর নয়। তবে অশান্তির কারণ সেটা নয়। বরের উদাসীনতা ,অবহেলা,উপেক্ষা,দুর্ব্যবহার সব কিছু মাথা পেতে নিয়েই দিন কাটাচ্ছিল সে। সবাই বলত সন্তান এলেই সব ঠিক হয়ে যাবে। এমন কি সায়নও খুব উৎসাহ দেখাল ছেলেটা যখন পেটে এল।দায়িত্তশীল স্বামীর ভুমিকা নিয়েছিলো তখন, হ্যাঁ ভূমিকাই বটে কারণ দায়িত্তশীলতার সীমাবদ্ধতা শুধু ওই টুকু সময়ের জন্যই ছিলো ।তারপর আবার আগের মতই ছন্নছাড়া দাম্পত্য। আজকাল ব্যপারটা আরো…